সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করে ফের সুর চড়াল মোর্চা
পৃথক তেলেঙ্গানা হলে পৃথক গোর্খাল্যান্ডও করতে হবে। নাহলে জিটিএ ছেড়ে ফের আন্দোলনে নামবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। আজ বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন মোর্চা নেতারা। তাঁদের মতে এক সমস্যার পৃথক সমাধান কখনই সম্ভব নয়। বৈঠকের পর মোর্চা নেতা হরকা বাহাদুর ছেত্রী জানান তাঁদের নেতা রোশন গিরি সুষমা স্বরাজের হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন। তিনি এও বলেন, "মোর্চার আন্দোলনকে বিজেপি সমর্থন করবে কিনা সেই নিয়ে নেত্রী স্থানীয় সাংসদ জসবন্ত সিং-এর সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন।
পৃথক তেলেঙ্গানা হলে পৃথক গোর্খাল্যান্ডও করতে হবে। নাহলে জিটিএ ছেড়ে ফের আন্দোলনে নামবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। আজ বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন মোর্চা নেতারা। তাঁদের মতে এক সমস্যার পৃথক সমাধান কখনই সম্ভব নয়।
বৈঠকের পর মোর্চা নেতা হরকা বাহাদুর ছেত্রী জানান, তাঁদের নেতা রোশন গিরি সুষমা স্বরাজের হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন। তিনি এও বলেন, "মোর্চার আন্দোলনকে বিজেপি সমর্থন করবে কিনা সেই নিয়ে নেত্রী স্থানীয় সাংসদ জসবন্ত সিং-এর সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন।
বিজেপি আগেই জানিয়েছে নীতিগত ভাবে তারা ছোট রাজ্য গঠনের পক্ষে। কিন্তু মাত্র ৩টি মহকুমা নিয়ে পৃথক রাজ্য গড়া যায় না বলেও রাজ্য বিজেপি জানিয়েছে। তবে রাজ্য থেকে একজন সাংসদ জিতিয়ে আনার স্বার্থে বিজেপি এর আগে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার আন্দোলনে সায় দিয়েছিল। কিন্তু পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য গড়ার আন্দোলনে সমর্থন জানানো হবে কি না সেই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নেবে বলে জানায় রাজ্য বিজেপি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা বলেছিলেন, “নেহাত চমক সৃষ্টির জন্য জিটিএ চুক্তি করে রাজ্য সরকার কার্যত পাহাড়ে আলাদা রাজ্য গঠনের দাবিকে উৎসাহ জুগিয়েছে।”
জানুয়ারির ২৮ তারিখ থেকে যন্তর-মন্তরে ধরনা দিচ্ছেন মোর্চা নেতা-কর্মীরা। গোর্খাল্যান্ড ইস্যুতে বিজেপিকে সক্রিয়ভাবে পাশে পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। গোর্খাল্যান্ডের দাবিকে সমর্থন করার অনুরোধ জানিয়ে এর আগে লালকৃষ্ণ আডবাণীর সঙ্গে দেখা করেন রোশন গিরি। শনিবার সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করলেন তাঁরা।