Gujarat School Closed: মোদী রাজ্যে সিল করে দেওয়া হল ৬০০ স্কুল, কারণ জানলে অবাক হবেন

Gujarat School Closed: যে সব স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে সুরাটের ২০০ স্কুল। আহমেদাবাদের ৬ ও গান্ধীনগরের ৪ স্কুল। সুরাট জেলার শিক্ষা আধিকারিক সংবাদমাধ্য়মে জানিয়েছেন, যেসব স্কুল বিল্ডিং বন্ধ করে দেওয়ার হয়েছে তাদের সংখ্যা ২০০

Updated By: Jun 9, 2024, 04:47 PM IST
Gujarat School Closed: মোদী রাজ্যে সিল করে দেওয়া হল ৬০০ স্কুল, কারণ জানলে অবাক হবেন

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গুজরাটের রাজকোটে টিআরপি গেম জোনের অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। এদের মধ্যে শিশুরাও ছিল। ওই ঘটনার পরই রাজ্যজুড়ে স্কুল গুলিতে অভিযান শুরু করেছে রাজ্য প্রশাসন। সেই অভিযানেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ৬০০ বেশি স্কুল। আগামী ১৩ জুন স্কুলগুলির গ্রীষ্মের ছুটি শেষ হচ্ছে। ফলে স্কুলগুলি পড়েছে বিপদে। তারা এখন সরকারের ঘরে ধরনা দিয়ে বসে রয়েছে। তাদের বক্তব্য, স্কুল খুলতে দেরি হলে তার ফল বেশি ভোগ করতে হবে পড়ুয়াদের।

আরও পড়ুন-এবার খোদ কলকাতায় ভয়ংকর কুমির! আতঙ্ক গঙ্গার ঘাটে-ঘাটে...

কেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ওইসব স্কুল?  কারণ ওইসব স্কুলের অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ঠিক নেই। পাশাপাশি তাদের হাতে বিল্ডিং ইউজ ক্লিয়ারেন্সও(বিইউসি) ছিল না। এখন গোটা বিষয়টি শিক্ষামন্ত্রীর টেবিল থেকে মুখ্যমন্ত্রীর টেবিলে যাচ্ছে।  রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী প্রফুল্ল পানসেরিয়া সংবাদমাধ্যমে বলেন,  জানতে পেরেছি রাজ্যের ৬০০ বেশি স্কুল সিল করে দেওয়া হয়েছে কারণ ওইসব স্কুলের ফায়ার ক্লিয়ারেন্স ছিল না। পাশাপাশি তাদের বিইউসিও ছিল না।  এনিয়ে রাজ্য প্রশাসন কাজ করছে। আমার মনে হয় হাইকোট এই সমস্যার একটা গ্রহনযোগ্য সামাধান বের করে দেবে।

যে সব স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে সুরাটের ২০০ স্কুল। আহমেদাবাদের ৬ ও গান্ধীনগরের ৪ স্কুল। সুরাট জেলার শিক্ষা আধিকারিক সংবাদমাধ্য়মে জানিয়েছেন, যেসব স্কুল বিল্ডিং বন্ধ করে দেওয়ার হয়েছে তাদের সংখ্যা ২০০। ওইসব স্কুলগুলির মধ্যে প্রাইমারি, সেকেন্ডারি ও হাার সেকেন্ডারি স্কুল রয়েছে।

সুরাটের বন্ধ হয়ে যাওয়া স্কুলগুলির ইউনিয়ন সুরাট মিউনিশিপ্যাল কমিশনার শালিনী আগরওয়ালেরা কাছে একটি মেমোরান্ডাম জমা দেয়। সেখানে বলা হয়েছে, স্কুল সিল করার সময় আমাদের বিনা করণে হয়রানি করা হয়েছে। সুরাটের অধিকাংশ স্কুলে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা মেনে চলা হয়েছে কিন্তু অনেকের বিল্ডিং ইউজ ক্লিয়ারেন্স নেই। ওইসব স্কুলে ২৫-৩০ বছরের পুরনো। ওইসব স্কুলগুলি গ্রামে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। পরে ওইসব গ্রাম শহরের মধ্যে চলে আসে। ক্লাস টেনের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের সার্টিফিকেট, মার্কশিট দেওয়া-সহ বিভিন্ন কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। এসে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছে পড়ুয়ারা।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

.