মৃত্যুর ৪০ মিনিট আগে ফোনে শাস্ত্রীজির মুখে 'রাশিয়ায় বিশেষ ব্যাক্তির' কথা, তিনিই কী ছিলেন নেতাজি?

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যু নিয়ে প্রথম বার টেলিভিশনের পর্দায় মুখ খুললেন তাঁর ছেলে সুনীল শাস্ত্রী।  চব্বিশঘণ্টার অফবিট অনুষ্ঠানে জানালেন, মৃত্যুর মাত্র চল্লিশ মিনিট আগে টেলিফোনে কী কথা বলেছিলেন প্রয়াত লাল বাহাদুর। যে কথা থেকে আরও একবার উসকে উঠল নেতাজি মৃত্যু রহস্য। ১৯৬৩ তাসখন্ড চুক্তি। যে চুক্তির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হয়েছিল ভারতের তত্‍কালীন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর। অর্ধশতাব্দী পর আজও সেই মৃত্যু নিয়ে রহস্য কাটেনি। এবারে সেই মৃত্য নিয়েই মুখ খুলেছেন খোদ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সুনীল শাস্ত্রী। চব্বিশঘণ্টাকে টেলিফোনে জানিয়েছেন সেদিনের কথা। জানিয়েছেন মৃত্যুর মাত্র ৪০ মিনিট আগে পরিবারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেছিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। রাশিয়ায় কোনও বিশেষ একজনের সঙ্গে দেখা হওয়ার ইঙ্গিতও ছিল সেই টেলিফোনে।

Updated By: Aug 15, 2015, 10:05 PM IST
মৃত্যুর ৪০ মিনিট আগে ফোনে শাস্ত্রীজির মুখে 'রাশিয়ায় বিশেষ ব্যাক্তির' কথা, তিনিই কী ছিলেন নেতাজি?

ওয়েব ডেস্ক: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যু নিয়ে প্রথম বার টেলিভিশনের পর্দায় মুখ খুললেন তাঁর ছেলে সুনীল শাস্ত্রী।  চব্বিশঘণ্টার অফবিট অনুষ্ঠানে জানালেন, মৃত্যুর মাত্র চল্লিশ মিনিট আগে টেলিফোনে কী কথা বলেছিলেন প্রয়াত লাল বাহাদুর। যে কথা থেকে আরও একবার উসকে উঠল নেতাজি মৃত্যু রহস্য। ১৯৬৩ তাসখন্ড চুক্তি। যে চুক্তির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হয়েছিল ভারতের তত্‍কালীন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর। অর্ধশতাব্দী পর আজও সেই মৃত্যু নিয়ে রহস্য কাটেনি। এবারে সেই মৃত্য নিয়েই মুখ খুলেছেন খোদ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সুনীল শাস্ত্রী। চব্বিশঘণ্টাকে টেলিফোনে জানিয়েছেন সেদিনের কথা। জানিয়েছেন মৃত্যুর মাত্র ৪০ মিনিট আগে পরিবারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেছিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। রাশিয়ায় কোনও বিশেষ একজনের সঙ্গে দেখা হওয়ার ইঙ্গিতও ছিল সেই টেলিফোনে।

কে ওই ব্যক্তি? যার সঙ্গে দেখা হওয়াকে সবচেয়ে বড় খবর বলেছিলেন শাস্ত্রী? তিনি কী নেতাজি? সন্দেহটা আরও দানা বাঁধে যখন জানা যায়, তাসখন্ডে যাওয়ার ঠিক আগেই নেতাজি অন্তর্ধান নিয়ে আরও একটি কমিশন তৈরির করতে চেয়ে ছিলেন তিনি। রেড রোডে নেতাজি মূর্তি উন্মোচন করতে এসে সুভাষচন্দ্রের ভাই অমিয় বসুকে নিজেই নাকি সেকথা জানিয়েছিলেন।

অর্থাত্‍, প্রথমে নেতাজি অন্তর্ধান নিয়ে নতুন কমিশন তৈরির ভাবনা। পরে রাশিয়া থেকে মৃত্যুর কিছু ক্ষণ আগে সেই রহস্য ফোন। কোথাও কি এর ভেতর কোনও যোগসূত্র রয়েছে? বিশেষজ্ঞদের অনেকের মতে, নেতাজি অন্তর্ধানের সঙ্গেই মিলে মিশে আছে লালবাহাদুরের মৃত্যু রহস্যও। যার ওপর থেকে কুয়াশারা পর্দাটা আজও সরানো যায়নি। স্বাধীনতার ৬৮ বছর কেটে গেলেও না।

 

.