এই যুবসমাজের জাতপাত, বৈষম্য, স্বজনপোষণে বিশ্বাস নেই, বছরের শেষ ‘মন কি বাতে’ বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

দেশের আশা-প্রত্যাশা তরুণ প্রজন্মের উপর নির্ভর করছে। এই প্রজন্ম না বিশ্বাস করে জাতপাতের, না কোনও বৈষম্য, স্বজনপোষণের। ২০২২-কে ‘পাখির চোখ’ করে প্রধানমন্ত্রী এ দিন আরও একটি বার্তা দেন

Updated By: Dec 29, 2019, 03:16 PM IST
এই যুবসমাজের জাতপাত, বৈষম্য, স্বজনপোষণে বিশ্বাস নেই, বছরের শেষ ‘মন কি বাতে’ বার্তা প্রধানমন্ত্রীর
ফাইল চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন: বছরের শেষ ‘মন কি বাত’। রবিবার এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘নতুন ভারতের’ স্বপ্ন আঁকলেন তরুণ প্রজন্মের চোখে। তিনি এ দিন বলেন, এই প্রজন্ম ‘জেনারেশন জেড’-র। তাঁরা বহুমুখী প্রতিভাশালী এবং কয়েক কদম এগিয়ে। দেশের কোনও নাগরিক এক কদম এগোলে এই দেশ ১৩০ কোটি কদম এগিয়ে থাকবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

দেশের আশা-প্রত্যাশা তরুণ প্রজন্মের উপর নির্ভর করছে। এই প্রজন্ম না বিশ্বাস করে জাতপাতের, না কোনও বৈষম্য, স্বজনপোষণের। ২০২২-কে ‘পাখির চোখ’ করে প্রধানমন্ত্রী এ দিন আরও একটি বার্তা দেন। ওই বছর স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে। মহাত্মা গান্ধীর ‘স্বদেশী আন্দোলন’ অনুকরণেই প্রধানমন্ত্রীর বার্তা, আগামী দুই বছর দেশবাসীকে অনুরোধ করছি, দেশের পণ্য ক্রয় করুন। সরকারি উদ্যোগের প্রয়োজন নেই। তরুণ প্রজন্ম এগিয়ে এসে স্থানীয় মানুষের হাতে তৈরি পণ্য ক্রয় করার উত্সাহ প্রদান করুক।

আরও পড়ুন- হেমন্ত সোরেনের শপথগ্রহণে বিরোধী ঐক্য প্রদর্শনের চেষ্টা, থাকতে পারেন ৫ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

এ বারের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে জম্মু-কাশ্মীর প্রসঙ্গও উঠে এল। জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখে ‘হিমায়ত প্রকল্পে’ বহু তরুণ-তরুণী স্বনির্ভর হচ্ছেন বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। গত ২ বছর ধরে ‘হিমায়ত প্রকল্পের’ মাধ্যমে সেখানকার মানুষদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রায় ১৮ হাজার মানুষ উপকৃত হয়েছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তামিলনাড়ুর একটি সংস্থার নাম উল্লেখ করে বলেন, অনেক কাশ্মীরি সেখানে নিজের যোগ্যতায় কাজ করছেন।  

.