নবমীর উৎসবে মাতোয়ারা দিল্লি, ফরিদাবাদ
মহানবমীতে জমজমাট রাজধানী দিল্লির বাঙালিপাড়া। পুজো বলে কথা। আর তাই ভিনরাজ্যে বসেও বাংলার উত্সবের স্বাদ চেটেপুটে নিতে মরিয়া প্রবাসী বাঙালিরা। বেলা বাড়তে না বাড়তেই চোখে পড়ার মতো ভিড় চিত্তরঞ্জন পার্ক শিবমন্দির এলাকায়। পুজোর শেষদিনে পরবাসেই নিজদেশের আমেজে মাতোয়ার বাঙালি।
মহানবমীতে জমজমাট রাজধানী দিল্লির বাঙালিপাড়া। পুজো বলে কথা। আর তাই ভিনরাজ্যে বসেও বাংলার উত্সবের স্বাদ চেটেপুটে নিতে মরিয়া প্রবাসী বাঙালিরা। বেলা বাড়তে না বাড়তেই চোখে পড়ার মতো ভিড় চিত্তরঞ্জন পার্ক শিবমন্দির এলাকায়। পুজোর শেষদিনে পরবাসেই নিজদেশের আমেজে মাতোয়ার বাঙালি। দিল্লিতে একাধিক দুর্গাপুজো হলেও চিত্তরঞ্জন পার্কের পুজোয় সাবেকিয়ানার ছোঁয়া রয়েছে। প্রথা মেনেই পুজো হয় এই মণ্ডপে। আর তাই প্রবাসে, দুর্গাপুজোর স্বাদ পেতে দিল্লির অধিকাংশ বাঙালিই হাজির হন চিত্তরঞ্জন পার্কের পুজোয়।
রাজধানী থেকে বেশ কিছুটা দূরে। তবে তাতে কী? পুজোর সময়ে দুনিয়ার যে প্রান্তেই থাকুক না কেন বাঙালি, সে তো বাঙালীই। আর তাই ফরিদাবাদের পুজোতেও এখন ষোলোয়ানা বাঙালিয়ানার স্বাদ। সেই কবেকার কথা। সুদূর প্রবাসে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন ফরিদাবাদে বসবাসকারী চারটি বাঙালি পরিবার। এখন বাড়তে বাড়তে এই পুজোতে সামিল এলাকার প্রায় চারশো বাঙালি পরিবার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে পুজোর জাঁকজমকও। তবে এখনও অটুট সাবেকিয়ানা। বেলুড় মঠের রীতিনীতি মেনেই হয় পুজোও। ভিনরাজ্যে পুজোর কদিন বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা বাঙালিরা।