কেরালার আঙিনায় মৌসুমীর প্রবেশ, বাংলা হাঁসফাঁস করবে আরও বেশ ক`দিন
গত ছয়ই জুন দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করেছে ভারতে। যার প্রভাবে কেরালা, তামিলনাড়ু ও কর্ণাটকে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। তবে প্রবল তাপপ্রবাহের হাত থেকে এখনও নিস্তার পায়নি ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা। কবে এই তীব্র গরমের হাত থেকে রেহাই মিলবে, তা নিয়ে কোনও আশার বাণী শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর।
গত ছয়ই জুন দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করেছে ভারতে। যার প্রভাবে কেরালা, তামিলনাড়ু ও কর্ণাটকে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। তবে প্রবল তাপপ্রবাহের হাত থেকে এখনও নিস্তার পায়নি ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা। কবে এই তীব্র গরমের হাত থেকে রেহাই মিলবে, তা নিয়ে কোনও আশার বাণী শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর।
এবছর নির্দিষ্ট সময়ের চার দিন পরে বর্ষা এসেছে কেরালায়। বেশ কয়েকদিন ধরেই তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছিলেন কেরালাবাসী। সেই দাবদাহের হাত থেকে নিষ্কৃতি মেলায় খুশি সাধারণ মানুষ। কেরালার সঙ্গেই বর্ষা শুরু হয়েছে তামিলনাড়ু ও কর্ণাটকেও।
দক্ষিণ ভারতের পশ্চিম উপকূলে বৃষ্টি শুরু হলেও, এখনও তাপপ্রবাহের কবলে ভারতের বহু এলাকা। উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্রের মত বেশ কিছু রাজ্যে তাপমাত্রা চলছে পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। মীরাট, কানপুর, নাগপুর, জয়পুরের মত শহরগুলিতে গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে ঠাণ্ডা পানীয়ের দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন সবাই।
বর্ষা এসে কবে গরমের হাত থেকে নিষ্কৃতি দেবে তা নিয়ে আশার বাণী শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতরও। এবছর স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাত হবে বলে আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। যার প্রভাব পড়তে পারে কৃষিতে।