সুনন্দা পুস্করের `রহস্য মৃত্যু`র রিপোর্ট তলব করেলন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন
সুনন্দা পুস্কর মৃত্যু রহস্যে নয়া মোড়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বদলানোর জন্য চাপ দিয়েছিলেন দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারের দুই মন্ত্রী। এমনই দাবি এইমসের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সুধীর গুপ্তার। তাঁর আরও অভিযোগ, চাপ দিয়ে তাঁকে মৃত্যুর কারণ স্বাভাবিক দেখাতে বলা হয়েছিল। তবে চাপের কাছে মাথা না নুইয়ে ময়নাতদন্তের সঠিক রিপোর্টই দিয়েছিলেন তিনি।
সুনন্দা পুস্কর মৃত্যু রহস্যে নয়া মোড়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বদলানোর জন্য চাপ দিয়েছিলেন দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারের দুই মন্ত্রী। এমনই দাবি এইমসের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সুধীর গুপ্তার। তাঁর আরও অভিযোগ, চাপ দিয়ে তাঁকে মৃত্যুর কারণ স্বাভাবিক দেখাতে বলা হয়েছিল। তবে চাপের কাছে মাথা না নুইয়ে ময়নাতদন্তের সঠিক রিপোর্টই দিয়েছিলেন তিনি। একটি সর্বভারতীয় নিউজ চ্যানেলে এমনটাই জানিয়েছেনসুধীর গুপ্তা। এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি শশী থারুর। এইমসের ডিরেক্টরের কাছে রিপোর্ট তলব করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন সাংবাদিকদের জানান, "এইমসের প্রধান ডাঃ এমসি মিশ্র বলা হয়েছে সুনন্দা পুস্করের তদন্তের নথি সরকারিভাবে জমা দিতে"। এরআগে ডাঃ সুধীর গুপ্তা লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রক ও ভিজিলেন্স কমিশনের কাছে। তিনি আভিযোগ করেছিলেন ফরেন্সিক রিপোর্টে অতিরিক্ত ওষুধ গ্রহণের মাধ্যমে বিষক্রিয়া হয়েই সুনন্দার অস্বাভাবিক মৃত্যুকে স্বাভাবিক দেখানোর জন্য তাঁকে চাপ ও ভয় দেখানো হয়।
এই বছর ১৭ জানুয়ারি চানক্যপুরী এলাকার লীলা প্যালেস হোটেলের ৩৪৫ নম্বর রুমে পাওয়া যায় সুনন্দা পুস্করের মৃতদেহ। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা বলে সন্দেহ করেছিল পুলিশ৷ এক পাকিস্তানি মহিলা সাংবাদিককে শশী থারুর ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে পাঠানো মেসেজ ঘিরে বিতর্ক দানা বেঁধেছিল৷ ওই মহিলা সাংবাদিকের নাম মেহের তরার৷ বিতর্কের সূত্রপাত মেহেরকে পাঠানো তারুরের কয়েকটি অন্তরঙ্গ টুইট ঘিরে৷ যদিও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দাবি করেন, তাঁর অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ট্যুইটগুলি করা হয়৷