থানে বহুতল ভাঙার ঘটনায় ধৃত ২ নির্মাণকারী কর্তা
থানের নির্মীয়মান বহুতল ভেঙে পড়ার ঘটনায় নির্মাণকারী সংস্থার দুই কর্তাকে গ্রেফতার করল পুলিস। জামিল কুরেশি এবং সালিম শেখ নামের এই দুই ব্যক্তি ঘটনাটির পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন। সালিম শেখকে আগে আটক করলেও জামিল কুরেশিকে উত্তরপ্রদেশের সিদ্ধার্থ নগর জেলা থেকে গ্রেফতার করে পুলিস। এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭২। মৃতদের মধ্যে ২২ জন শিশু। পুলিস জানিয়েছে আহতের সংখ্যা ৬২।
থানের নির্মীয়মান বহুতল ভেঙে পড়ার ঘটনায় নির্মাণকারী সংস্থার দুই কর্তাকে গ্রেফতার করল পুলিস। জামিল কুরেশি এবং সালিম শেখ নামের এই দুই ব্যক্তি ঘটনাটির পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন। সালিম শেখকে আগে আটক করলেও জামিল কুরেশিকে উত্তরপ্রদেশের সিদ্ধার্থ নগর জেলা থেকে গ্রেফতার করে পুলিস।
এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭২। মৃতদের মধ্যে ২২ জন শিশু। পুলিস জানিয়েছে আহতের সংখ্যা ৬২।
বেআইনি ভাবেই থানের ওই বহুতল নির্মানের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। গোটা ঘটনায় তদন্তেরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। নির্মানের ছাড়পত্র দেওয়াতে ডেপুটি মিউনিসিপাল কমিশনর ও পুলিসের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিককে সাসপেন্ড করা হয়ছে।
স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, থানের শিল ফাটা অঞ্চলে একটি সাততলা বাড়ি তৈরির কাজ চলছিল। হঠাত্ই সেটি ভেঙে পড়ে। ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়েই অধিকাংশের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন সহকারি জেলাশাসক মনোজ গোহাড। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যান জেলাশাসক পি ভেলারসু এবং পুর কমিশনার আর এ রাজীব।