`থানে`র অভিঘাতে মৃত্যু বেড়ে ৪০, প্রভাবে কমছে তাপমাত্রা

ঘুর্ণিঝড় `থানে`র অভিঘাতে মৃত্যুর সংখ্যা ৪০ ছুঁয়েছে। সেই সঙ্গে তামিলনাড়ু ও পুডুচেরির বসতি এলাকায় বিপুল সংখ্যক বাড়িঘর ধ্বংসের কথাও জানান হয়েছে সংশ্লিষ্ট দুই রাজ্যের সরকারের তরফে। ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার গৃহহীন মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন সরকারি আশ্রয়শিবিরে।

Updated By: Dec 31, 2011, 02:13 PM IST

ঘুর্ণিঝড় `থানে`র অভিঘাতে মৃত্যুর সংখ্যা ৪০ ছুঁয়েছে। সেই সঙ্গে তামিলনাড়ু ও পুডুচেরির বসতি এলাকায় বিপুল সংখ্যক বাড়িঘর ধ্বংসের কথাও জানান হয়েছে সংশ্লিষ্ট দুই রাজ্যের সরকারের তরফে। ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার গৃহহীন মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন সরকারি আশ্রয়শিবিরে।
শুক্রবার সকালে `থানে` আছড়ে পড়ে তামিলনাড়ুর কুড্ডালোর, নেল্লোর এলাকায় এবং পুডুচেরিতে। ঘুর্ণিঝড়ের তীব্রতা ছিল ১০০ থেকে ১৪০ কিলোমিটার। `থানে`র প্রভাবে তামিলনাড়ু ও পুডুচেরির বিস্তীর্ণ এলাকায় প্রবল বৃষ্টিপাতও হয়। ফলে জলোচ্ছ্বাস দুর্গত এলাকাগুলিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় দ্রুত উদ্ধারকার্য শুরু করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০০৪ সালেও ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভুকম্পিত জলোচ্ছ্বাস সুনামিতে বিধ্বস্ত হয়েছিল তামিলনাড়ু উপকূল।
অন্য দিকে ঘুর্ণিঝড় `থানে` দুর্বল হতেই কমতে শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গ-সহ পূর্ব উপকূলের রাজ্যগুলির তাপমাত্রা। গত দু`দিন কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেড়ে গিয়েছিল।  আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। কমেছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও। আবহাওয়া দফতর সূত্রে আগেই জানানো হয়েছিল বছর শেষে আর ফিরবে না শীত। বছরের শেষে সেভাবে ঠান্ডার আমেজ অনুভূত না হলেও এবার তাপমাত্রার পারদ কমায় নতুন বছরের শুরুতে আবার শীত পড়ার ইঙ্গিত মিলেছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

.