পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এবার এই পন্থাই নিল তারা!

সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রের তকমা দেওয়া হোক পাকিস্তানকে। মার্কিন কংগ্রেসে বিল আনলেন দুই প্রভাবশালী কংগ্রেস সদস্য। পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদে মদতকারীর তকমা দিয়ে সব ধরনের মার্কিন  সাহায্য বন্ধের দাবি উঠছে ডেমোক্রাট আর রিপাবলিকান দু দলের পক্ষ থেকেই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ক্রমশ কোনঠাসা হচ্ছে পাকিস্তান। এবার পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের মদতকারী দেশে হিসেবে ঘোষণার দাবি উঠল মার্কিন কংগ্রেসের প্রভাবশালী মহল থেকে।

Updated By: Sep 21, 2016, 10:44 PM IST
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এবার এই পন্থাই নিল তারা!
ছবিটি প্রতীকী

ওয়েব ডেস্ক : সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রের তকমা দেওয়া হোক পাকিস্তানকে। মার্কিন কংগ্রেসে বিল আনলেন দুই প্রভাবশালী কংগ্রেস সদস্য। পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদে মদতকারীর তকমা দিয়ে সব ধরনের মার্কিন  সাহায্য বন্ধের দাবি উঠছে ডেমোক্রাট আর রিপাবলিকান দু দলের পক্ষ থেকেই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ক্রমশ কোনঠাসা হচ্ছে পাকিস্তান। এবার পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের মদতকারী দেশে হিসেবে ঘোষণার দাবি উঠল মার্কিন কংগ্রেসের প্রভাবশালী মহল থেকে।

'সন্ত্রাসবাদের মদতকারী'

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভে পাকিস্তানকে সন্ত্রাসে মদতকারীর তকমা দিতে প্রস্তাব এনেছেন দুই মার্কিন কংগ্রেস সদস্য।

প্রস্তাব এনেছেন রিপাবলিকান সাংসদ টেড পো। তিনি হাউসের সন্ত্রাসবিরোধী  সাব কমিটির চেয়ারম্যান। পো-এর প্রস্তাব সমর্থন করেছেন ডেমোক্র্যাট দলের ডানা রোরাবাশার। প্রস্তাবের স্বপক্ষে টেড পো বলেন, ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়া থেকে হক্কানি নেটওয়ার্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তানের সঠিক অবস্থান ঠিক কী, তা বোঝার  জন্য প্রচুর তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। পাকিস্তানকে সাহায্য বন্ধের দাবি তোলেন প্রভাবশালী এই  কংগ্রেস সদস্যরা।

'শরিফের পরমাণু চাল'

তবে ব্যাক ফুটে থেকেও আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেদের অক্রমণাত্মক মেজাজটাই ধরে রাখতে চাইছে পাকিস্তান। পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের সঙ্গে বৈঠকে ইসলামাবাদকে পরমানু প্রকল্পে রাশ টানতে বলেন মার্কিন বিদেশ সচিব জন কেরি।  তবে সে প্রস্তাব সরাসরি উড়িয়ে দিয়ে শরিফ বলেন , আগে ভারতের পরমাণু প্রকল্পের রাশ টানার দিকে নজর দিক দুনিয়া...তবে পাকিস্তানকে কোনও রকম জমি ছাড়তে নারাজ ভারত। উরি হামলা থেকে  কাশ্মীরের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে পাকিস্তান যে ভাবে ছায়া যুদ্ধ চালাচ্ছে তা নিয়ে রাষ্ট্র সংঘের  সাধারণ সভায় সুর চড়াবে ভারতও।

.