ফলকের অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক: জানালেন ডাক্তার

দু বছরের ছোট্ট ফলক এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছে। চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, শিশুটির শারিরিক অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক। তাঁর সংক্রমণ ক্রমশই আয়ত্তের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে এইমস সূত্রে বলা হয়েছে। এদিন ফলকের চিকিৎসাধীন ডাক্তার ড: দীপক আগরওয়াল জানান, ''বুক ও মস্তিষ্ক ছাড়িয়ে সংক্রমণ দেহের অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। তার বাঁচার আশা ক্রমশই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করছি''।

Updated By: Feb 1, 2012, 08:42 PM IST

দু বছরের ছোট্ট ফলক এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছে। চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, শিশুটির শারিরিক অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক। তাঁর সংক্রমণ ক্রমশই আয়ত্তের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে এইমস সূত্রে বলা হয়েছে। এদিন ফলকের চিকিৎসাধীন ডাক্তার ড: দীপক আগরওয়াল জানান, ''বুক ও মস্তিষ্ক ছাড়িয়ে সংক্রমণ দেহের অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। তার বাঁচার আশা ক্রমশই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করছি''।
এদিকে ফলক-কাণ্ডে ৩ জনকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। যদিও এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত রাজকুমার গুপ্তা এখনও ফেরার। বুধবার দিল্লি পুলিস সূত্রে খবর, পশ্চিম দিল্লির উত্তমনগরে লক্ষ্মী নামে এক মহিলার বাড়িতে ফলককে রেখে আসে মুন্নি নামে এক মহিলা। লক্ষ্মী এরপর ওই দু`বছরের শিশুকে তুলে দেয় রাজকুমার ওরফে দিলশাদের হাতে। রাজকুমার তার নাবালিকা বান্ধবীর কাছে ফলককে রেখে মুম্বইয়ে চলে যায় নিজের ছেলের চিকিত্সার জন্য। রাজকুমারের ওই নাবালিকা বান্ধবীই ১৮ জানুয়ারি ক্ষতবিক্ষত ফলককে ভর্তি করে এইমস ট্রমা সেন্টারে। মুন্নিই সম্ভবত ফলকের গর্ভধারিণী বলে মনে করা হচ্ছে। মুন্নিকে যেকোনও সময় গ্রেফতার করা হতে পারে বলেও জানিয়েছে পুলিস।
গত ১৮ জানুয়ারি মুখে ইস্ত্রির ছ্যাঁকা, হাত ভাঙা, মাথা থেঁতলানো অবস্থায় ২ বছরের শিশু ফলককে এইমস ট্রমা সেন্টারে ভর্তি করা হয়। তার শরীরে মানুষের কামড়েরও ক্ষত পাওয়া যায়।

.