Tripura: TMC কর্মীদের মিথ্যে মামলায় ফাঁসাচ্ছে পুলিস, মানবাধিকার কমিশন কোথায়: Kunal
ফের মানবাধিকার কমিশনকে নিশানা কুণাল ঘোষের।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ত্রিপুরায় এবার পুলিসের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূল। আমবাসা এলাকার তৃণমূল কর্মীদের মিথ্য়ে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। ফের প্রশ্ন করেন, এখন মানবাধিকার কমিশন কোথায়?
মঙ্গলবার টুইটে ত্রিপুরার রাজ্যের বিজেপি সরকারকে একহাত নেন কুণাল ঘোষ। তিনি অভিযোগ করেন, "Tripura update: খবর আসছে রাত থেকে আমবাসা এলাকার তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি থেকে তুলে থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কাউকে ডেকে পাঠানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কোর্টে তোলা হবে। সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে তাণ্ডব চলছে। কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশন কোথায়?" সোমবারও সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি-সহ মানবাধিকার কমিশনকে একহাত নেন কুণাল ঘোষ।
আরও পড়ুন: Delhi: যন্তর মন্তরে ধর্মবিদ্বেষী স্লোগান! Delhi Police-এর নজরে BJP নেতা-সহ ৩
কুণাল ঘোষ বলেন, 'আইপ্যাক সদস্যদের আটকে রাখা থেকে পরপর হামলা চলছে।অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কাল এসেছিলেন, ধরনায় বসেন। এভাবে তৃণমূলকে আটকে রাখা যাবে না। বাংলায় ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান করেছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ত্রিপুরায় বিকল্প সরকার গড়বে তৃণমূল। সেটা ওরা বুঝতে পেরেছে, তাই হামলা'। প্রশ্ন তোলেন, 'জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কই! কমিশন তো বিজেপির শাখা সংগঠন নয়। ত্রিপুরায় জঙ্গলরাজ চলছে। কোথায় কোথায় হামলা হচ্ছে, মানবাধিকার কমিশন দেখুক'।
আরও পড়ুন: Terror attack: CRPF-এর উপর জঙ্গি হামলা, স্বাধীনতা দিবসের আগে উত্তপ্ত Kashmir
ত্রিপুরাকাণ্ডে পুলিসের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন কুণাল ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, 'তৃণমূলকর্মীদের অন্য রুটে ঘুরিয়ে নিয়ে গিয়েছে এসকর্ট। পুলিস তাদের ঘুরিয়ে নিয়ে গিয়ে মার খাইয়েছে। একাধিক তৃণমূল কর্মী আক্রান্ত। হামলাকারীদের গ্রেফতার হচ্ছে না। আইনজীবীরা আদালতে ঢুকতে পারছেন না'। এদিকে ত্রিপুরায় খোয়াই আবার তৃণমূলে যোগ দিতে এসে 'আক্রান্ত' বামকর্মীরা। বিজেপির বিরুদ্ধে বেশ কয়েকজনকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
Tripura update: খবর আসছে রাত থেকে আমবাসা এলাকার তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি থেকে তুলে থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কাউকে ডেকে পাঠানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কোর্টে তোলা হবে। সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে তাণ্ডব চলছে।
কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশন কোথায়?
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) August 10, 2021