ফাঁসির পর মেমনের দেহ নাগপুর জেলেই কবর দেওয়া হবে, দেহ পাবে না পরিবার
ফাঁসির দিন যত এগিয়ে আসছে ততই বাড়ছে উত্তেজনা-বিতর্ক। ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির ঘটনায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার কথা মাথায় রেখে নতুন সিদ্ধান্ত নিল জেল কর্তৃপক্ষ। ফাঁসি দেওয়ার পর ইয়াকুব মেমনের দেহ জেল চত্ত্বরেই কবর দেওয়া হবে। আগে ঠিক ছিল ফাঁসি দেওয়ার মেমনের দেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে..কিন্তু সেক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। তাই মেমনের মৃতদেহ বাইরে বের না করে জেলের ভিতরই এক স্থানে কবর দেওয়া হবে। তবে শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন মেমনের স্ত্রী ও মেয়ে। শোনা যাচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আদালতে যেতে পারেন মেমনের আইনজীবী।
ওয়েব ডেস্ক: ফাঁসির দিন যত এগিয়ে আসছে ততই বাড়ছে উত্তেজনা-বিতর্ক। ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির ঘটনায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার কথা মাথায় রেখে নতুন সিদ্ধান্ত নিল জেল কর্তৃপক্ষ। ফাঁসি দেওয়ার পর ইয়াকুব মেমনের দেহ জেল চত্ত্বরেই কবর দেওয়া হবে। আগে ঠিক ছিল ফাঁসি দেওয়ার মেমনের দেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে..কিন্তু সেক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। তাই মেমনের মৃতদেহ বাইরে বের না করে জেলের ভিতরই এক স্থানে কবর দেওয়া হবে। তবে শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন মেমনের স্ত্রী ও মেয়ে। শোনা যাচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আদালতে যেতে পারেন মেমনের আইনজীবী।
এদিকে, ইয়াকুবের ফাঁসির বিরোধিতা করে সুর চড়ছে। ফাঁসি নয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হোক মেমনের এমন দাবি আরও জোরালো হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার, ফাঁসির সাজা রদের আর্জি নিয়ে ফের সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ইয়াকুব মেমন। আগামী তিরিশে জুলাই তার ফাঁসির নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মুম্বই ধারাবাহিক বিস্ফোরণের অন্যতম চক্রীর দাবি, তার বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের ফাঁসির রায় বেআইনি। ফাঁসির একসপ্তাহ আগে আরও একবার ফাঁসির সাজা রদের আর্জি।
মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম চক্রী ইয়াকুবকে ইতিমধ্যেই ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়েছে। এ মাসের ৩০ তারিখ মেমনের ফাঁসি হওয়ার কথা।