৩৭ মিনিটে ৩৭ হাজার মানুষের সম্মিলীত যোগাভ্যাস এখন গিনেস রেকর্ড
বিশ্ব যোগ দিবসে ফের চমক দিলেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির রাজপথে VVIP মঞ্চ থেকে নেমে মিশে গেলেন সাধারণের ভিড়ে। যোগ দিলেন যোগাভ্যাসে। ৩৫ হাজারের বেশি মানুষের একসঙ্গে যোগাভ্যাসে তৈরি হল নতুন গিনেস রেকর্ড। পাঁচ যোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে একসঙ্গে যোগ করলেন পঁয়ত্রিশ হাজারেরও বেশি মানুষ। এই সম্মিলীত যোগাভ্যাসকে গিনেস বুকে তুলতে করাতে চায় কেন্দ্র। তবে প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে দিয়েছেন, যোগ যেন কখনই ব্যবসায়িক পণ্য না হয়ে যায়।
ব্যুরো: বিশ্ব যোগ দিবসে ফের চমক দিলেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির রাজপথে VVIP মঞ্চ থেকে নেমে মিশে গেলেন সাধারণের ভিড়ে। যোগ দিলেন যোগাভ্যাসে। ৩৫ হাজারের বেশি মানুষের একসঙ্গে যোগাভ্যাসে তৈরি হল নতুন গিনেস রেকর্ড। পাঁচ যোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে একসঙ্গে যোগ করলেন পঁয়ত্রিশ হাজারেরও বেশি মানুষ। এই সম্মিলীত যোগাভ্যাসকে গিনেস বুকে তুলতে করাতে চায় কেন্দ্র। তবে প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে দিয়েছেন, যোগ যেন কখনই ব্যবসায়িক পণ্য না হয়ে যায়।
মোদী মানেই প্রথাভাঙা কূটনীতি। মোদী মানেই প্রোটোকল ভাঙা পদক্ষেপ। বাদ গেল না বিশ্বযোগ দিবসও। রাজপথের সরকারি অনুষ্ঠানে VVIP মঞ্চ নয়, প্রধানমন্ত্রী বেছে নিলেন রাজপথে বিছানো শতরঞ্চিকেই।
ছুটির সকালে বিছানার মায়া ত্যাগ করেছেন মানুষ। রাজপথে আসনে বসেছেন আমলা, মন্ত্রী থেকে আমজনতা। যোগে যোগদান করেছেন রাষ্ট্রপতিও। রাষ্ট্রসংঘের স্বীকৃতিতে যোগদিবসে যুক্ত হয়েছে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ। স্বাভাবিকভাবেই খুশি প্রধানমন্ত্রী।
যোগের মঞ্চ থেকেই জবাব দিয়েছেন সমালোচনারও। জাতীয় স্বার্থে যোগযজ্ঞে সামিল হলেও, বিরোধীদের অভিযোগ করদাতার টাকায় যা হচ্ছে তা রাজনৈতিক স্টান্ট ছাড়া কিছুই নয়। মোদীর দাবি, যোগে কোনও রাজনীতি নেই।