আর্থিক সংস্কারে সেরা বাজি মোদীই, প্রশংসা টাইমের 'বিভাজনের নাটেরগুরু' সংখ্যায়

May 12, 2019, 17:39 PM IST
1/7

নিজস্ব প্রতিবেদন: টাইমস ম্যাগাজিনে নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে 'বিভাজনের নাটের গুরু' শীর্ষক প্রতিবেদন নিয়ে চলছে জোর চর্চা। কিন্তু টাইমস ম্যাগাজিনের ওই সংখ্যাতেই মোদীর প্রশংসা করে প্রতিবেদন লিখেছেন এডিটর-ইন-লার্জ ইয়ান ব্রেমার। 

2/7

ইয়ার ব্রেমারের পর্যবেক্ষণ, আর্থিক ধাক্কা খেলেও ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কারে সেরা বাজি নরেন্দ্র মোদীই। নরেন্দ্র মোদী নিয়ন্ত্রণ করেন, কিন্তু ভারতের উন্নয়নে যে ধরনের সংস্কার দরকার, তার জন্য মোদীই উপযুক্ত। ওনার রেকর্ড দারুণ।         

3/7

পণ্য ও পরিবেষা কর ব্যবস্থা চালু করেছে মোদী সরকার। সেজন্য প্রতিবেদনে প্রশংসিত হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বলা হয়েছে, জটিল ও যুক্তরাষ্ট্রীয় করব্যবস্থা মোচন করে জিএসটি এনেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এতে  প্রসারিত হয়েছে কর কাঠামো। একইসঙ্গে প্রতারণা রুখে দেওয়া গিয়েছে। 

4/7

দেশের পরিকাঠামোর উন্নয়নেও নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ব্রেমার লিখেছেন, দেশের পরিকাঠামো ক্ষেত্রে নজিরবিহীন বিনিয়োগ করেছেন নরেন্দ্র মোদী। সড়ক নির্মাণ, পরিবহণ ও বিমানবন্দরে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর ফলে তৈরি হয়েছে দীর্ঘকালীন আর্থিক উন্নতির সম্ভাবনা। কিন্তু এখনও পরিকাঠামো উন্নতির প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি।

5/7

গ্রামে গ্রামে বিদ্যুত পৌঁছনোর জন্যেও মোদীর তারিফ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। বলা হয়েছে, এমন বহু গ্রামে বিদ্যুত্ ছিল না। সেগুলি বৈদ্যুতিকরণ হয়েছে। যা আর্থিক উন্নয়ন, সাধারণের নিরাপত্তা ও জীবনযাপনের ন্যূনতম প্রয়োজনের জন্য আশীর্বাদ।

6/7

সরকারি ভর্তুকির সঙ্গে আধার কার্ডকে যুক্ত করার উদ্যোগেরও প্রশংসা করেছেন টাইমের প্রতিবেদক। তাঁর মতে, এই ব্যবস্থা সংগঠিত আর্থিক ব্যবস্থার মধ্যে জনসাধারণকে আনতে পেরেছে। এর ফলে তাদের প্রয়োজনীয়তার প্রতি আরও প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে উঠেছে সরকার। স্বল্প খরচে ঠিকঠাক পরিষেবাপ্রদান করতে সক্ষম হয়েছে আধার-নির্ভর ভর্তুকি ব্যবস্থা। একইসঙ্গে দেশের কোষাগারের খরচও কমিয়ে দিয়েছে। 

7/7

আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পেরও প্রশাংস করেছেন ব্রেমার। লিখেছেন, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সংস্কারের জেরে ৫০ কোটি গরিব মানুষ ক্যানসার ও হৃদরোগের চিকিত্সার খরচ বহন করতে পারছেন। প্রশংসিত হয়েছে উজ্জ্বলা যোজনা ও স্বচ্ছ ভারতের মতো কর্মসূচিও। তবে বিশ্বাসযোগ্য বিরোধী না থাকায় মোদী লাভবান হয়েছেন বলেও মনে করেন ওই সাংবাদিক।