1/6
কিভাবে শুরু পুজো
বীরভূমের সদর শহর সিউড়ি থেকে প্রায় আট থেকে নয় কিলোমিটার দূরে নগরী গ্রাম। বীর রাজার বংশধর ছিলেন নেহাল চন্দ্র রায়। নেহাল চন্দ্র রায়, নেপাল চন্দ্র রায়, এবং নকুল চন্দ্র রায় প্রথমে বসবাস স্থাপন করেন নগরী গ্রাম থেকে দুই কিলোমিটার দূরে নওয়াডিহি গ্রামে। জানা যায় কেশব চন্দ্র রায়ের পাঁচ বছরের দ্বিতীয় পুত্র কৈলাসনাথ রায় খেলতে খেলতে একটি কূয়োয় পড়ে যায়। কেশব চন্দ্র রায় কাঠের তৈরি খড়ম সহ পা দুটি কুয়োর মধ্যে ঝুলিয়ে মা দুর্গার উদ্দেশ্যে বলেন, 'মা আমার সন্তান যদি আমার খড়ম সহ পা ধরে উপরে উঠে আসে তাহলে এই বছর থেকে দুর্গা পুজো করবো'। প্রচলিত আছে দেবীর কৃপায় কৈলাসনাথ বাবার খড়ম সহ পা ধরে জল থেকে উঠে আসে। সেই থেকে শুরু হয় পুজো।
2/6
কাঠামো এবং প্রতিমা
photos
TRENDING NOW
3/6
আটচালার ইতিহাস
নগরী গ্রামের চৌমাথা থেকে চোখ মেললেই দেখা যায় গ্রামের বিখ্যাত স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন "আটচালা" । দু’শ বছরের আগে তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত জমিদার ইন্দ্র নারায়ণ রায়ের আমলে তৈরী হয় এই প্রাণকেন্দ্র। চুনসূরকির ১২টি থাম্বার উপর ভর করে বাইরের চারটি চালা। ভিতরের চারটি রিজু, স্থুল,লম্বা শাল কাঠের উপর। প্রচুর সরু পাতলা বাঁশের ছিলা দিয়ে নিপুণ হাতে বানানো আটটি ছাউনী, তার উপর খড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বর্তমানে তার জায়গায় কংক্রিটের পিলারের উপর টিনের ছাউনি। এই আটচালার আছে বর্ণময় ইতিহাস। ’৪৭-এ স্বাধীনতার আগের দিন সারারাত ব্যাপী জলসা এবং মিষ্টি বিতরণ সহ ৫০ এর মন্বন্তরে লঙ্গর খানার ইতিহাস দেখেছে এই আটচালা।
4/6
প্রায় তিনশ বছরের পুরোনো এই পুজো
5/6
বন্ধ ছাগ বলি
6/6
চতুরদোলায় নব পত্রিকা
photos