এদিন শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে মোহনবাগান। বারবার ইস্টার্ন রেলের বক্সের ভিতর ঢুকে পড়ছিলেন বাগান ফুটবলাররা। ৩১ মিনিটেই প্রথম গোলের দেখা পেয়ে যায় মেরিনার্স। ফারদিন আলি মোল্লার একাধিক প্রচেষ্টায় গোলের মুখ খুলে দেন।
বিরতিতে ১-০ গোলে এগিয়ে থাকা মেরিনার্সের বাকি চার গোল এসেছে দ্বিতীয়ার্ধে। ৬৪ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন ম্য়াচের নায়ক সালাউদ্দিন। ৭৯ মিনিটে রাজ বাসফোর পেনাল্টিতে গোল করে স্কোরলাইন ৩-০ করেন। এরপর ৮২ মিনিটে ও খেলার সংযোজিত সময়ে বাকি দুই গোল করে হ্যাটট্রিক করেন সেই সালাউদ্দিন।
এবার মোহনবাগানের লিগের শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি। একটা সময়ে অবনমনের খাঁড়াও ঝুলছিল। গত ম্য়াচে সুহেল ভাটের হ্য়াটট্রিকে মোহনবাগান ৫-১ গোলে টালিগঞ্জ অগ্রগামীকে হারিয়ে, সেই অবনমনের আতঙ্ক কাটিয়েছে। নৈহাটিতে পরপর বড় জয়ে মোহনবাগানের লিগের অবস্থানও ভালো হল। পাশাপাশি তার গোলের সংখ্য়াও বাড়িয়ে নিল।