ক্রিকেটে আফগানিস্তানের কাছে হারল ভারত
ক্রিকেট যে দেশের `ধর্ম` তাদের হারিয়ে চমকে দিল যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান। অনুর্ধ্ব ২৩ এসিসি এমার্জিং টিমস কাপের খেলায় ভারতকে হারিয়ে দিল আফনানিস্তান। সিঙ্গাপুরে উন্মুক্ত চাঁদদের হারিয়ে আফগানিস্তানের অনুর্ধ্ব ২৩ দল প্রমাণ করল অচিরেই তারা ক্রিকেটের মূলস্তরে আসতে চলেছে। ভারতীয় অনুর্ধ্ব ২৩ দলের বিরুদ্ধে আফগানদের জয় আরও বেশী তাত্পর্যপূর্ণ এই কারণে যে ভারতীয় দলে আইপিএল, রণজি ট্রফিতে খেলা অনেক ত্রিকেটার ছিলেন।
আফগানিস্তান- ১৮৪। ভারত অনুর্ধ্ব ২৩ -১৫৬।
ক্রিকেট যে দেশের `ধর্ম` তাদের হারিয়ে চমকে দিল যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান। অনুর্ধ্ব ২৩ এসিসি এমার্জিং টিমস কাপের খেলায় ভারতকে হারিয়ে দিল আফগানিস্তান। সিঙ্গাপুরে উন্মুক্ত চাঁদদের হারিয়ে আফগানিস্তান প্রমাণ করল অচিরেই তারা ক্রিকেটের মূলস্তরে আসতে চলেছে। ভারতীয় অনুর্ধ্ব ২৩ দলের বিরুদ্ধে আফগানদের জয় আরও বেশী তাত্পর্যপূর্ণ এই কারণে যে ভারতীয় দলে আইপিএল, রণজি ট্রফিতে খেলা অনেক ত্রিকেটার ছিলেন। উন্মুক্ত চাঁদ ছাড়াও খেলেছিলেন আইপিএলে চুটিয়ে খেলা ক্রিকেটার অশোক মেনারিয়া, বাবা অপরাজিত, সমিত প্যাটেলরা। হারলেও টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে আগেই পৌঁছে গেছে ভারত। কাল সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে খেলবে ভারত। ক্রিকেটের যে কোন ফরম্যাটে এই প্রথম কোনও টেস্ট খেলীয় দেশের বিরুদ্ধে জয় পেল আফগানিস্তান।
আফগানরা ১৮৪ রানে অলআউট হওয়ার পর, উন্মুক্তরা অলআউট হয়ে যান মাত্র ১৫৬ রানে। মজার কথা যে ভারতীয়দের স্পিন খেলার মাস্টার বলে মনে করা হয়, তারাই আফগান স্পিনারদের বল সর্ষেফুল দেখলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এই জয় দারুণ খুশি এনে দিয়েছে।
আফগানিস্তানের ক্রিকেট ঐতিহ্য অবশ্য একেবারে হেলাফেলার নয়। ভারতের প্রাক্তন বিখ্যাত ক্রিকেটার সেলিম দুরানির জন্ম আফগানিস্তানেই। পাকিস্তানেও বেশ কিছু ক্রিকেটার আছেন যাদের জন্ম আফগানিস্তানে। ২০০১ সালে আইসিসির সদস্য হয় আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ না পেলেও টি২০ বিশ্বকাপে তারা দুবার খেলেছে। প্রথমবার টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায় ২০১০ সালে।