প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন বোল্ট
তাঁর কাজ তিনি সেরেছেন। লন্ডন অলিম্পিকে তিনটে সোনা জিতে সর্বকালের সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন উসাইন বোল্ট। সোনালি দৌড়ে গোটা বিশ্বকে মন্ত্রমুগ্ধ করার পর এবার তাঁর মন্ত্রমুগ্ধ হওয়ার পালা। আসলে বোল্ট এখন প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন।
তাঁর কাজ তিনি সেরেছেন। লন্ডন অলিম্পিকে তিনটে সোনা জিতে সর্বকালের সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন উসাইন বোল্ট। সোনালি দৌড়ে গোটা বিশ্বকে মন্ত্রমুগ্ধ করার পর এবার তাঁর মন্ত্রমুগ্ধ হওয়ার পালা। আসলে বোল্ট এখন প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন। বোল্টের প্রেমিকা হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে মেগান এডয়ার্ডসের। অবশ্য বোল্টের প্রেমিকা, এটাই একমাত্র পরিচয় নয় মেগানের। মডেল দুনিয়ায় তিনি রীতিমত সুপরিচিত নাম।
লন্ডন অলিম্পিকের আগে জামাইকা দলের জার্সি উদ্বোধনে দুজনের প্রথম চোখাচোখি। তারপর আলাপ, এসএমএস, সাক্ষাত্ এবং প্রেম। বোল্টের সোনা জয়ের হ্যাটট্রিকের পর ইস্ট লন্ডনের বিখ্যাত পার্টিতে ছিলেন মেগান। সেই পার্টিতে বোল্ট শুধু মেগানকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। এখন সেই প্রেম একেবারে মধ্যগগনে। বিশ্বের দ্রুততম মানুষ এখন এতটাই প্রেমে মগ্ন যে সারাদিন মোবাইলে ব্যস্ত। কখনও প্রেমিকা মেগানকে ফোন করছেন, কখনও বা এসএমএস। সব মিলিয়ে বোল্ট এখন প্রেম জ্বরে ভুগছেন। লন্ডন অলিম্পিকের আগে জামাইকা দলের জার্সি উদ্বোধনে দুজনের প্রথম চোখাচোখি। তারপর আলাপ, এসএমএস, সাক্ষাত্ এবং প্রেম। বোল্টের সোনা জয়ের হ্যাটট্রিকের পর ইস্ট লন্ডনের বিখ্যাত পার্টিতে ছিলেন মেগান। সেই পার্টিতে বোল্ট শুধু মেগানকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। এখন সেই প্রেম একেবারে মধ্যগগনে। বিশ্বের দ্রুততম মানুষ এখন এতটাই প্রেমে মগ্ন যে সারাদিন মোবাইলে ব্যস্ত। কখনও প্রেমিকা মেগানকে ফোন করছেন, কখনও বা এসএমএস। সব মিলিয়ে বোল্ট এখন প্রেম জ্বরে ভুগছেন।