দিন্দার সাত উইকেট, ফাইনালে পূর্বাঞ্চল
অশোক দিন্দার স্বপ্নের স্পেলে ভর করে দলীপ ট্রফির ফাইনালে উঠে গেল পূর্বাঞ্চল। বাংলার তারকা পেসার দিন্দা সাত উইকেট নিলেও সরাসরি জিততে পারল না পূর্বাঞ্চল। তবে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে দক্ষিণাঞ্চলে পিছনে ফেলে গতবারের চ্যাম্পিয়নরা ফাইনালে উঠে গেল। ফাইনালে দিন্দাদের বিরুদ্ধে খেলবে মহম্মদ কাইফের মধ্যাঞ্চল। যারা যুবরাজ সিংয়ের উত্তরাঞ্চলকে পিছনে ফেলে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে ফাইনালে উঠল।
অশোক দিন্দার স্বপ্নের স্পেলে ভর করে দলীপ ট্রফির ফাইনালে উঠে গেল পূর্বাঞ্চল। বাংলার তারকা পেসার দিন্দা সাত উইকেট নিলেও সরাসরি জিততে পারল না পূর্বাঞ্চল। তবে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে দক্ষিণাঞ্চলে পিছনে ফেলে গতবারের চ্যাম্পিয়নরা ফাইনালে উঠে গেল। ফাইনালে দিন্দাদের বিরুদ্ধে খেলবে মহম্মদ কাইফের মধ্যাঞ্চল। যারা যুবরাজ সিংয়ের উত্তরাঞ্চলকে পিছনে ফেলে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে ফাইনালে উঠল।
গতকাল পূর্বাঞ্চল প্রথম ইনিংসে ‘লিড’ নিয়ে ভাল জায়গায় চলে যাওয়ার পরেও দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ের জেরে আবার অস্বস্তিতে। আজ ম্যাচের শেষ দিনটা তাই দারুণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। প্রথম ইনিংসে অতি প্রয়োজনীয় ৩৩ রানে এগিয়ে থেকেও দিনের শেষে পূর্বাঞ্চলের ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত ছিল না। কিন্তু দিন্দার আগুনে স্পেল সব কিছু সহজ করে দেয়। দ্বিতায় ইনিংসে পূর্বাঞ্চলের ইনিংস শেষ হয় ২১৫ রান। অর্থাত্ ফাইনালে উঠতে হলে উথাপ্পাদের করতে হত ২৩৮ রান। দিন্দারা প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকায় ড্র করলেই ফাইনালে উঠে যেতেন। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে দিন্দা রণমূর্তি ধারণ করলেন। কেন তাঁকে এই মুহূর্তে ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিবান পেসার বলা হয় তারই একটা নমুনা রাখলেন দিন্দা। মুকুন্দের উইকেট নিয়ে শুরু করলেন, একে একে ফেরালেন সাত ব্যাটসম্যানকে। অবশ্য অল্পের জন্য দলকে সরাসরি জয় এনে দিতে পারতলেন না। ৮৫ রানে আট উইকেট হারিয়ে ফেলে দক্ষিণাঞ্চল। পূর্বাঞ্চলের হয়ে বাকি উইকেটটি নেন বসন্ত মোহান্তি।