আবার চ্যাম্পিয়ন, ভারতীয় ক্রিকেটে পূর্বাঞ্চল এখন নতুন `ডন`
একটা সময় ভারতীয় ক্রিকেটের মানচিত্রে পূর্বাঞ্চল ছিল সবচেয়ে দুর্বল জায়গা। দেশের ক্রিকেটে আঞ্চলিক শক্তি মাপা যায় যে ট্রফি দিয়ে সেই দলীপে আবার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করল পূর্বাঞ্চল। পরপর দুবার দলীপ ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পূর্বাঞ্চল প্রমাণ করল আর তাদের খাটোচোখ দেখা ঠিক হবে না। ইতিহাস বলছে জাতীয় দলে সবচেয়ে কম সংখ্যাক ক্রিকেটার প্রতিনিধিত্ব করেছেন এই অঞ্চল থেকেই। এমনিতে দলীপে বরাবরই প্রাধান্য দেখা যায় পশ্চিমাঞ্চল অথবা দক্ষিণাঞ্চলের। আগে অনেকেই বলত দলীপে পূর্বাঞ্চল অনেকটা দুধেভাত। সৌরভ গাঙ্গুলি ছাড়া পূর্বাঞ্চল থেকে তারকা ক্রিকেটারও সেই অর্থে দেখা মেলেনি। কিন্তু দিন্দারা সেই বেড়া জাল ভাঙতে তৈরি হচ্ছেন।
একটা সময় ভারতীয় ক্রিকেটের মানচিত্রে পূর্বাঞ্চল ছিল সবচেয়ে দুর্বল জায়গা। দেশের ক্রিকেটে আঞ্চলিক শক্তি মাপা যায় যে ট্রফি দিয়ে সেই দলীপে আবার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করল পূর্বাঞ্চল। পরপর দুবার দলীপ ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পূর্বাঞ্চল প্রমাণ করল আর তাদের খাটোচোখ দেখা ঠিক হবে না। ইতিহাস বলছে জাতীয় দলে সবচেয়ে কম সংখ্যাক ক্রিকেটার প্রতিনিধিত্ব করেছেন এই অঞ্চল থেকেই। এমনিতে দলীপে বরাবরই প্রাধান্য দেখা যায় পশ্চিমাঞ্চল অথবা দক্ষিণাঞ্চলের। আগে অনেকেই বলত দলীপে পূর্বাঞ্চল অনেকটা দুধেভাত। সৌরভ গাঙ্গুলি ছাড়া পূর্বাঞ্চল থেকে তারকা ক্রিকেটারও সেই অর্থে দেখা মেলেনি। কিন্তু দিন্দারা সেই বেড়া জাল ভাঙতে তৈরি হচ্ছেন।
বাংলার ইরেজ সাক্সেনা ও অনুষ্টুপ মজুমদারের অনবদ্য বোলিংয়ের জোরে দ্বিতীয়বার দলীপ ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল পূর্বাঞ্চল। ম্যাচের শেষ দিনে মধ্যাঞ্চলের প্রথম ইনিংস ১৮৯ রানে শেষ হয়। এর ফলে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায় পূর্বাঞ্চল। প্রথম ইনিংসে পূর্বাঞ্চল করে ২৩২ রান। এদিন দুই উইকেটে ৭৪ রান হাতে নিয়ে খেলতে নামে মধ্যাঞ্চল। কিন্তু ইরেজ ও অনুষ্টুপের দুরন্ত বোলিংয়ের সামনে বিস্ত, মানেরিয়ারা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়। ইরেজ সাক্সেনা পাঁচটি ও অনুষ্টুপ চারটি উইকেট পেয়েছেন। মধ্যাঞ্চলের পক্ষে তন্ময় শ্রীবাস্তব ৯৪ রান করেন।