নববর্ষে নস্ট্যালজিক Jose Barreto! ধুতি-পাঞ্জাবি পরেই শুভেচ্ছা জানালেন ‘সবুজ তোতা’

হোসে রামিরেজ ব্যারেটো , নামটা শুনলেই মোহনবাগানের সমর্থকরা আবেগের মহাসাগরে ডুবে যান।

Updated By: Apr 15, 2021, 07:11 PM IST
নববর্ষে নস্ট্যালজিক Jose Barreto! ধুতি-পাঞ্জাবি পরেই শুভেচ্ছা জানালেন ‘সবুজ তোতা’

নিজস্ব প্রতিবেদন: হোসে রামিরেজ ব্যারেটো (Jose Ramirez Barreto), নামটা শুনলেই মোহনবাগানের (Mohun Bagan) সমর্থকরা আবেগের মহাসাগরে ডুবে যান। নববর্ষের প্রথম দিনেই মোহনবাগানের ‘ঘরের ছেলে’ নস্ট্যালজিক করে দিলেন সমর্থকদের। ৪৪ বছরের রিও ডি জেনেইরোর বাসিন্দা সুদূর ব্রাজিলে বসে পয়লা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানালেন ফেসবুকে। 

কলকাতা ময়দানে খেলে যাওয়া সর্বকালের সেরা বিদেশিদের মধ্যেই একজন ব্যারেটো। আজও তিনি বাগান সমর্থকদের নয়নের মণি। নয়ের দশকের একদম শেষ দিকে প্রথমবার পদ্মাপারের শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবে খেলতে এসেছিলেন। ধীরে ধীরে ‘সবুজ তোতা’হয়ে ওঠেন দলের প্রাণভোমরা। বৃহস্পতিবার ব্যারেটো ফেসবুকে বন্ধু আমৌরি ডি সিলভার সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করলেন। বহু পুরনো সেই ছবিতে ব্যারেটো-আমৌরি দু'জনকেই দেখা যাচ্ছে ধুতি-পাঞ্জাবিতে। ব্যারেটো ছবি পোস্ট করে লিখলেন, "কলকাতার সমস্ত বন্ধু, সমর্থক, সহকর্মী, কোচ ও আধিকারিকদের জানাই শুভ নববর্ষ। ঈশ্বর আশীর্বাদ থাকুক সকলের সঙ্গে। নিরাপদে বাংলার নতুন বছর উদযাপন করুন সকলে।"

Subho Noboborsho to all my friends , supporters ,collegues , coaches , officials from Kolkata. May God bless you all. Be safe and enjoy the Bengali New Year PC :- Sourav Ganguly

Posted by Jose Ramirez Barreto on Wednesday, April 14, 2021

৫ ফুট ৭ ইঞ্চির স্ট্রাইকার টোকিওর কাওয়াসাকি ফ্রন্টেল ক্লাব থেকে ভারতে খেলতে এসেছিলেন। ১৯৯৯ সালে ব্য়ারেটো বেছে নেন কলকাতার অন্যতম প্রধান মোহনবাগানকে। প্রথম দফায় ২০০৪ পর্যন্ত সবুজ-মেরুন জার্সিতে ১৮০ ম্যাচ খেলে ১২৬ গোল করেন। এরপর মালয়েশিয়ার পেনাং এফএ-তে খেলতে চলে যান তিনি। তারপর ফের ফিরে আসেন ভারতে। বেছে নেন মাহিন্দ্রা ইউনাইটেড। মাহিন্দ্রা হয়ে ফের ২০০৬ সালে আসেন মোহনবাগানে। ২০১২ পর্যন্ত চুটিয়ে ফুটবল খেলেন। ১৯১ ম্যাচে করেন ১০২ গোল।
 

.