নির্বাসন কাটিয়ে ভারতীয় সফরে আসছেন পিটারসেন
অবশেষে কেভিন পিটারসেনকে দলে ফিরিয়ে নিল ইংল্যান্ড। শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে এই তারকা ব্যাটসম্যানকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল ইসিবি। কিন্তু টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর এবং পিটারসেন ক্ষমা চেয়ে নেওয়ায় দুপক্ষের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছিল। ভারতের মত কঠিন সফরে খেলতে আসার আগে তাই পিটারসেনকে বাদ দেওয়ার ঝুঁকিটা নিতে রাজি হল না ইংল্যান্ড।
অবশেষে কেভিন পিটারসেনকে দলে ফিরিয়ে নিল ইংল্যান্ড। শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে এই তারকা ব্যাটসম্যানকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল ইসিবি। কিন্তু টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর এবং পিটারসেন ক্ষমা চেয়ে নেওয়ায় দুপক্ষের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছিল। ভারতের মত কঠিন সফরে খেলতে আসার আগে তাই পিটারসেনকে বাদ দেওয়ার ঝুঁকিটা নিতে রাজি হল না ইংল্যান্ড। যদিও পিটারসেনের সঙ্গে নেই তাঁর দলেরই একাংশ।
সপ্তাহ দুয়েক আগে ভারত সফরের জন্য টেস্ট দল ঘোষণা করেছিল ইংল্যান্ড। সেখানে স্বভাবতই পিটারসেনের নাম ছিল না। কিন্তু পরিস্থিতির দ্রুত বদল হয়। ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যানদের স্পিন খেলার ব্যর্থতা দেখার পরে আবার জাতীয় দলের প্রসঙ্গে পিটারসেনকে ফিরিয়ে আনার দাবি জোরাল হয়েছিল । নতুন চুক্তি হওয়ার ফলে ইংল্যান্ড ক্রিকেট মহলের অনেকেই এখন মনে করছেন, হয়তো ভারত সফরেই পিটারসেনকে দলে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট চলাকালীন নিজের দলের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রস এবং কোচের সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করে বিপক্ষ ক্রিকেটারদের কাছে এসএমএস পাঠিয়েছিলেন। পরে স্ট্রসের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি। এ দিন সেই অতীত আচরণের জন্য ফের সতীর্থদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন কেপি। সাংবাদিক সম্মেলনে জাইলস ক্লার্কের পাশে বসে তিনি বলেন, “ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি শেষ হতে চলেছে। এ বার এগিয়ে যেতে হবে।”ইসিবিও বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল। ফল ইংল্যান্ড সফরের আগে ধোনির কপালে ভাঁজটা আরও বাড়ল। কে না জানে ওই সফরটাই তো ০-৪ হারের মলম হিসাবে দেখা হচ্ছে।