লটারির টাকা ক্রিকেট বেটিংয়ে? দাউদের 'হাত' খুঁজতে তদন্তে গোয়েন্দারা
কলকাতার লটারি কেলেঙ্কারির টাকা কি ঢালা হচ্ছিল ক্রিকেট বেটিংয়ে? এর সঙ্গে জড়িত ডি-কোম্পানিও? এখনও নিশ্চিত প্রমাণ না মিললেও, তদন্তে উঠে আসা বেশকিছু সূত্র সেদিকেই ইঙ্গিত করছে।
ওয়েব ডেস্ক: কলকাতার লটারি কেলেঙ্কারির টাকা কি ঢালা হচ্ছিল ক্রিকেট বেটিংয়ে? এর সঙ্গে জড়িত ডি-কোম্পানিও? এখনও নিশ্চিত প্রমাণ না মিললেও, তদন্তে উঠে আসা বেশকিছু সূত্র সেদিকেই ইঙ্গিত করছে।
চক্রের পিছনে দাউদের হাত থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না গোয়েন্দারা। হাইড রোডের অফিসে লটারির আড়ালে হাওয়ালার জমজমাট কারবার ফেঁদে বসেছিল নাগরাজন অ্যান্ড কোম্পানি। জানা যাচ্ছে, হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা যেত দুবাই এবং শারজাতে। উদ্ধার হওয়া ল্যাপটপ ও হার্ডডিস্ক থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। আরও সুস্পষ্ট হয়েছে লটারি মাফিয়া সান্তিয়াগো মার্টিনের সঙ্গে এই লটারি চক্রের যোগ। গত বৃহস্পতিবার রাতে হাজরা মোড়ে গোয়েন্দাদের জালে ধরা পড়েছিল কিংপিন নাগরাজন।
কলকাতার লটারি কেলেঙ্কারির বিপুল টাকা ক্রিকেট বেটিংর মাধ্যমে শারজা ও দুবাইতে পাচার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত হার্ডডিস্ক ও ল্যাপটপ থেকে মিলেছে এমনই তথ্য। পুরো টাকাটাই পাচার করা হয়েছিল হাওয়ালার মাধ্যমে।
ইতিমধ্যেই শহরের তিন হাওয়ালা অপারেটরকে চিহ্নিত করেছে আয়কর বিভাগ। এদের মধ্যে একজন উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। চক্রের পিছনে দাউদের হাত থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না গোয়েন্দারা। হাইড রোডের অফিসে লটারির আড়ালে হাওয়ালার জমজমাট কারবার ফেঁদে বসেছিল নাগরাজন অ্যান্ড কোম্পানি। উদ্ধার হওয়া ল্যাপটপ ও হার্ডডিস্ক থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। আরও সুস্পষ্ট হয়েছে লটারি মাফিয়া সান্তিয়াগো মার্টিনের সঙ্গে এই লটারি চক্রের যোগ। গত বৃহস্পতিবার রাতে হাজরা মোড়ে গোয়েন্দাদের জালে ধরা পড়েছিল কিংপিন নাগরাজন।