পরাজয়কে মেনে নিয়ে দেশে ফিরছে ধোনিবাহিনী, ভারতীয় আবেগের ক্ষতর প্রলেপ দিতে লক্ষ্য আইপিএল!
নিউ জিল্যান্ডের জাতীয় সঙ্গীতে আছে "গড ডিফেন্ড নিউ জিল্যান্ড"। ওয়েলিংটনের বাইশ গজে কিউদের উপর ঈশ্বরের কোনও ভুমিকা ছিল কিনা দাবি করে বলা যাচ্ছে না, তবে ম্যাকুলামের অসাধারণ ব্যাটিং বাঁচাল নিউ জিল্যান্ডকে। বলাই যায় "ম্যাকুলাম ডিফেন্ড নিউ জিল্যান্ড"।
নিউ জিল্যান্ডের জাতীয় সঙ্গীতে আছে "গড ডিফেন্ড নিউ জিল্যান্ড"। ওয়েলিংটনের বাইশ গজে কিউদের উপর ঈশ্বরের কোনও ভূমিকা ছিল কিনা দাবি করে বলা যাচ্ছে না, তবে ম্যাকুলামের অসাধারণ ব্যাটিং বাঁচাল নিউ জিল্যান্ডকে। বলাই যায় "ম্যাকুলাম ডিফেন্ড নিউ জিল্যান্ড"। ম্যাকুলামের ৩০২ রান নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের ইতিহাসে মাইল ফলক। ম্যাচের শেষে জানালেন এটা তাঁর জীবনে `অবিস্মরণীয় ইনিংস`। দেশ পাশে থাকাতেই তাঁর এতবড় সাফাল্য। তিনি আরও জানিয়েছেন ভারতের মতো এত ভাল টেস্ট দলের বিরুদ্ধে এই সাফাল্য পাওয়ায় সত্যিই তিনি আনন্দিত। কিন্তু বিপরীতের ভারতীয় অধিনায়ক, মহেন্দ্র সিং ধোনি এই পরাজয়কে কীভাবে দেখলেন? বোলিং ভাল হয়েছে। সামি, জাহির ইশান্তের দুর্দান্ত বোলিং, রাহানে কোহলির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রশংসা তিনি করলেন। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায়। তবে পরাজয়ের কারন কী? অধিনায়ক ধোনি পরাজয়ের কারণ খুঁজতে গিয়ে অদৃষ্টকেই দোষ দিলেন। `পরাজয় মেনে নিতেই হবে`। বিদেশের মাটিতে পরস্পর হারের নতুন কারণ যোগ হল `অদৃষ্ট`।
২০১২ সালে নিউ জিল্যান্ড যখন শেষ ভারতে এসেছিল ধোনি কিউদের কফিনে পুড়ে দেশে ফিরিয়েছিল। সেবার জয়ের শেষ কথা ছিল পারফরমেন্স। দুটো টেস্টেই বড় ব্যবধানে জেতে ভারত। যখনই বিদেশে পা পরে `অদৃষ্ট`ও সঙ্গ নেয়, সে অস্ট্রেলিয়া হোক অথবা ইংল্যান্ড, দঃ আফ্রিকা। ধোনির ব্যাটিং কেরিয়ারে ৬টি শতরান, তারমধ্যে পাঁচটাই ভারতের মাটিতে। আর একটি শতরান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। বিদেশের মাটিতে অধিনায়কের ব্যাটিং পারফরমেন্স নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। বিদেশের টেস্ট জেতার শেষ স্বাদ ২০১১ তে পেয়েছিল ভারত তবে আইপিএলে সব স্বাদ পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। প্রশ্ন করবেন আইপিএলের সঙ্গে টেস্ট! ক্রিকেটে সব সম্ভব এ যে মায়ার খেলা।