সচিনের পরামর্শে ক্রিকেটে ফিরেছেন কাম্বলি
বিনোদ কাম্বলির কথায়, "সচিন জানত আমি ক্রিকেটকে কতটা ভালবাসি। আর সে কারণেই সচিন আমাকে কোচিং করানোর পরমর্শ দিয়েছিল। আমি ওর এই পরামর্শের জন্যই ক্রিকেটে ফিরতে পেরেছিলাম।"
ওয়েব ডেস্ক: হ্যারিস শিল্ড টুর্নামেন্টে সচিন-কাম্বালির ৬৬৪ রানের ঐতিহাসিক যুগলবন্দির কথা এখনো মুখে মুখে ফেরে। অনফিল্ড তো বটেই অফফিল্ডেই কাম্বালির সঙ্গে তাঁর যুগলবন্দি ঠিক যেন 'ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে'। তবে সংবাদমাধ্যমে বার বার উঠে এসেছে সচিন-কাম্বালির সম্পর্কের টানাপোড়েনের কথাও। তবে সচিনের বন্ধুতার মর্যাদা যে বিনোদ কাম্বালি সব সময় দিয়েছেন তা প্রমাণিত হল আরও এক বার।
আরও পড়ুন- নতুন বছরের উপহার, বাবা হতে চলেছেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল
২০০০ সালে ক্রিকেটকে আলবিদা বলার পর ধারাভাষ্যকার হবেন অথবা টেলিভিশন সঞ্চালকের পেশা বেছে নিতে চেয়েছেন বিনোদ কাম্বলি। সরাসরি ক্রিকেটে যুক্ত থাকার কোনও পরিকল্পনা মাথায় ছিল না ভারতীয় দলের এই প্রাক্তন ক্রিকেটারের। একমাত্র সচিনের উপদেশেই ক্রিকেটে ফিরতে পেরেছেন বিনোদ কাম্বলি, ১৭ বছর পর সামনে এল সচিন-কাম্বলির বন্ধুতার এমনই এক অজানা তথ্য।
আরও পড়ুন- বিরাটের দলের কোচ হচ্ছেন আশিস, ব্যাটিং মেন্টরের দায়িত্বে গ্যারি
বিনোদ কাম্বলির কথায়, "সচিন জানত আমি ক্রিকেটকে কতটা ভালবাসি। আর সে কারণেই সচিন আমাকে কোচিং করানোর পরমর্শ দিয়েছিল। আমি ওর এই পরামর্শের জন্যই ক্রিকেটে ফিরতে পেরেছিলাম।"
আরও পড়ুন- ক্রিকেটার না হলে সেলসম্যান হতেন বিরাট, বেচতেন অ্যাকোয়াগার্ড
এখন শিরকে ইনফাস্ট্রাকচার ক্রিকেট কোচিং অ্যাকাডেমিতে মেন্টরের ভূমিকায় রয়েছেন বিনোদ। গুরু আচরেকরের থেকে পাওয়া সব ক্রিকেটীয় শিক্ষা আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন ভারতের একসময়ের এই তারকা ক্রিকেটার।