জাল মার্কশিট মামলায় দোষী সাব্যস্ত বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য-সহ ৩
২০০৪ সালে বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য দিলীপ সিনহা সহ ওই ৩ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ ওঠে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে চাকরির অপরাধ। দীর্ঘ ১৫ বছর পর আদালতে দোষী সাব্যস্ত বিশ্বভারতীর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য দিলীপ সিনহা, মূল অভিযুক্ত অধ্যাপিকা মুক্তি দেব ও কর্মসচিব দিলীপ মুখোপাধ্যায়। মঙ্গলবার তাঁদের দোষী সাব্যস্ত করে বোলপুর মহকুমা আদালত।
আরও পড়ুন: পুলিসের কাছে ‘পুলিস’ পরিচয় দিয়েই হম্বিতম্বি, নিউটাউনে ধৃত ৫
২০০৪ সালে বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য দিলীপ সিনহা সহ ওই ৩ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ ওঠে। সেসময় মুক্তি দেব নামে মহিলার নিয়োগ নিয়েই জল্পনা তৈরি হয়। অভিযোগ, মুক্তি ভুয়ো শংসাপত্র দেখিয়ে অধ্যাপক পদে চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। তাঁর ভুয়ো শংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন তত্কালীন উপাচার্য দিলীপ সিনহা ও কর্মসচিব দিলীপ মুখোপাধ্যায়। তা নিয়েই বিতর্ক দানা বাঁধে।
আরও পড়ুন: মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গেল রাজীব-মামলার শুনানি
কেন শংসাপত্র খতিয়ে না দেখেই স্বাক্ষর করা হয়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তদন্ত। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৭,৪৬৮,৪৬৯,৪৭১,৪৭৪ ১২০ বি ধারায় মামলা করা হয়।
আরও পড়ুন: মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গেল রাজীব-মামলার শুনানি
দীর্ঘ ১৫বছর ধরে চলে মামলা। বুধবার অভিযুক্ত তিন জনকেই এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করেন বোলপুর মহকুমা আদালত। বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা।