কোচবিহারের বহু শিক্ষকের PF এর টাকাই উধাও, কার গাফিলতিতে ঘটল এমন ঘটনা?
শেষ জীবনের সম্বল। সেই PF এর টাকাই উধাও। চরম বিড়ম্বনায় কোচবিহারের বহু শিক্ষক। কিন্তু কেন এমন অবস্থা? কার গাফিলতিতে ঘটল এমন ঘটনা? দায় নিতে রাজি নয় কেউই। ট্রেজারি অফিস থেকে DI দায় এড়িয়েছেন সকলেই। শিক্ষকদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকাই গায়েব।
ওয়েব ডেস্ক: শেষ জীবনের সম্বল। সেই PF এর টাকাই উধাও। চরম বিড়ম্বনায় কোচবিহারের বহু শিক্ষক। কিন্তু কেন এমন অবস্থা? কার গাফিলতিতে ঘটল এমন ঘটনা? দায় নিতে রাজি নয় কেউই। ট্রেজারি অফিস থেকে DI দায় এড়িয়েছেন সকলেই। শিক্ষকদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকাই গায়েব।
মাসের শেষে বিদ্যালয়গুলি তাদের বেতন ও PF-এর হিসেব DI অফিসে জমা দেয়। সেই হিসেব পরীক্ষা করে পাঠিয়ে দেওয়া হয় জেলার ট্রেজারি অফিসে। সেখান থেকে মাসের শুরুতে বেতন হয় শিক্ষকদের। PF-এই গরমিল। প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে ঋণ নিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন বহু শিক্ষক।
ট্রেজারি অফিসারদের অনেক আগেই এই সমস্যার কথা জানানো হয়েছে। দাবি, করেছেন কোচবিহার সদরের AI বিশ্বনাথ দেব।
দায় এড়িয়েছে জেলার ট্রেজারি অফিস। তাদের সাফাই, টেকনিক্যাল কারণেই PF অ্যাকাউন্টে গরমিল দেখাচ্ছে। যদিও প্রভিডেন্ট ফান্ডের গরমিলে বড়সড় দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছে শিক্ষক সংগঠনগুলি। প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা মানেই বয়স্ক চাকরিজীবীদের শেষ জীবনের সম্বল। নিজের হকের টাকা নিতে গিয়েই চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে কোচবিহারের অসংখ্য অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষককে। প্রশাসনের অন্দরমহলে এ নিয়ে চলছে দায় এড়ানোর রাজনীতি। কিন্তু সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসছেন না কেউই।