নিমন্ত্রণপত্র বিভ্রাটের মধ্যেই নির্ঝঞ্ঝাটে মিটল দীপ্যেন্দুর মায়ের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

গত ৪ নভেম্বর দীপ্যেন্দু বিশ্বাসের মা লীলা বিশ্বাসের মৃত্যু হয়। 

Updated By: Nov 15, 2018, 06:11 PM IST
নিমন্ত্রণপত্র বিভ্রাটের মধ্যেই নির্ঝঞ্ঝাটে মিটল দীপ্যেন্দুর মায়ের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদন:  নিমন্ত্রণপত্র বিভ্রাটের মধ্যেই নির্ঝঞ্ঝাটে মিটল বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক দীপ্যেন্দু বিশ্বাসের মায়ের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান।  নিমন্ত্রিত সকলেই এসেছিলেন। নিমন্ত্রণপত্র বিভ্রাটের কারণে আগে থেকেই একটু বেশি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন বিধায়ক।   কোথাও কোনও অসুবিধা হয়নি। বৃহস্পতিবার শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সেরে বললেন দীপ্যেন্দু।

আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসে পুলিস-পড়ুয়ার খণ্ডযুদ্ধ, রণক্ষেত্র মালদার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

গত ৪ নভেম্বর দীপ্যেন্দু বিশ্বাসের মা লীলা বিশ্বাসের মৃত্যু হয়। গত ২০ নভেম্বর বাঁধে গোল!  ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের ফোনে দীপ্যেন্দু জানতে পারেন,  কেউ তাঁর নাম লেখা নিমন্ত্রণপত্র জাল করে বহু মানুষকে বিলি করে বেরাচ্ছেন। তিনি তড়িঘড়ি খবর দেন থানায়। তদন্তে নামে পুলিস। জানা যায়, বসিরহাট কলেজের টিএমসিপি কর্মী উত্পল বিশ্বাস এই কাজ করে বেরাচ্ছেন। তিনি নিমন্ত্রণপত্র জাল করে বন্ধুদের মধ্যে বিলি করেছেন। তাঁকে জেরায় উত্পল জানান, “শ্মশানে যাঁরা গিয়েছেন, আমাদের বন্ধু, তাঁদেরকেই নিমন্ত্রণপত্র দিয়েছি। তাতে ভুল কী রয়েছে।”

আরও পড়ুন: বিয়ের ১ বছরে মেটেনি চাহিদা,  কালীপুজোর রাতে নিজের স্ত্রীকে ভরা রাস্তায় যা করলেন স্বামী

ঘটনার পর উত্পল বিশ্বাসকে গ্রেফতার করা হয়। তবুও নির্বিকার থাকেন তিনি। যদিও পরে জামিনে ছাড়া পেয়ে যান উত্পল। এদিন অনুষ্ঠানের মাঝে দীপ্যেন্দু বলেন, “মায়ের কাজ। ওঁকে নিয়ে আর বেশি ভাবিনি। আমরা আর কোনও সমস্যা চায়নি।” বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই নিমন্ত্রিতরা আসতে শুরু করেন। তাঁদের আতিথেয়তার ছিলেন বিধায়ক নিজেই।  

.