ইংল্যান্ডের ব্যবসায়ী এবার চা কিনতে জলপাইগুড়িতে
মিশেল কমিন্স। ইনি ইংল্যান্ডে চা ব্যবসা করেন। ভারতে এসেছেন ক্ষুদ্র চা ব্যবসায়ীদের উত্পাদন করা চা কিনতে। অসম ঘুরে এবার এ রাজ্য। দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন তিনি। সঙ্গে তাঁর সংস্থার প্রতিনিধিরা। ঘুরে দেখলেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে গড়া বটলিফ ফ্যাক্টরি। পরখ করলেন চায়ের গুণগত মানও।
ওয়েব ডেস্ক : মিশেল কমিন্স। ইনি ইংল্যান্ডে চা ব্যবসা করেন। ভারতে এসেছেন ক্ষুদ্র চা ব্যবসায়ীদের উত্পাদন করা চা কিনতে। অসম ঘুরে এবার এ রাজ্য। দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন তিনি। সঙ্গে তাঁর সংস্থার প্রতিনিধিরা। ঘুরে দেখলেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে গড়া বটলিফ ফ্যাক্টরি। পরখ করলেন চায়ের গুণগত মানও।
মিশেল এবং তাঁর সঙ্গীদের একটাই লক্ষ্য। ক্ষুদ্র চা বাগানের চা সংগ্রহ করে সেগুলিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কেন এমন উদ্যোগ এই ইংরেজ মহিলার? কীভাবে বাংলার ক্ষুদ্র চা ব্যবসায়ীদের কথা জানতে পারলেন মিশেলরা?
দেড়শ বছর আগে, ইংরেজদের হাত ধরে পাহাড়-ডুয়ার্সে চা বাগান, সেই ইংরেজদের হাত ধরেই কি আবার হারানো গৌরব ফিরে পাবে দার্জিলিংয়ের চা? আশাবাদী কিন্তু বটলিফ ফ্যাক্টরির বাগানকর্মীরা?