ওয়েব ডেস্ক: বাউল গান কান্না পেয়ে যায়। ছেলে-মেয়েগুলো বড় ছোট। মরতে ভয় পাইনা। মরতে তো একদিন হবেই। কেউতো চিরদিন থাকে না। তবু-------। বড় কষ্ট হয়। ক্যান্সারের ফোর স্টেজ। চিকিত্‍সা চলছে। চলছে সেন্ট্রির ডিউটিও। মেজিয়া থানার কনস্টেবল গোলকবিহারী মাহাত। পুরুলিয়ার কঠিন মাটি-পাথর  নিংড়ে বাউলের মেঠো সুরের জাল বুনতেন। ছৌ নাচের দলের সঙ্গে কখন চাস,কখনও ধলভূমগড়, কখনও বলরামপুর। মাতিয়ে রাখতেন। মনের টানে। তারপর দুহাজার ছয়, পুলিসে চাকরি। অভাবের ঘরে  আনন্দ আর ধরেনা। কিন্তু সইল না। ২০১৩য় ধরা পড়ল ক্যান্সার জীবন সম্পর্কে আপাদমস্তক বেপরোয়া  গোলকবিহারী গান গেয়েছেন সেভ লাইফ সেভ ড্রাইভের প্রচারে। গানের সিডি হয়েছে। ক্যান্সারের কঠিণ পরিণতি থেকে জীবনকে দূরে সরিয়ে রাখতে এক মাস অন্তর মুম্বই যান চিকিত্‍সা করাতে। আর তারই মাঝে শুধু গান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন মালবাজারের ওয়াসাবাড়ি এলাকায় এ বছর আর ধান চাষ করছেন না চাষিরা


গান ,শুধুই গান। মেজিয়া পুলিস ব্যারাক থেকে প্রতি সন্ধায় নিয়ম করে ভেসে আসে একতারার মেঠো সুর  আর গোলকবিহারীর গান। রাত অবধি সেই সুর ভাসে। শরীরের যন্ত্রণা শুষে নেয় গান।


আরও পড়ুন  বছর চারেকের শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু বারুইপুরের শাঁখারিপুকুরে, খুনের অভিযোগ পরিবারের