Hasnabad Firing: রামপুরহাট কাণ্ডের মধ্যেই ফের তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি, ছোঁড়া হয় বোমাও
দুই বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন মারুফ বৈদ্য। তখনই হাসনাবাদের টকিপুরের কাছে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা।
নিজস্ব প্রতিবেদন : বীরভূমের রামপুরহাটে (Rampurhat Arson) তৃণমূল উপপ্রধান খুন ও তারপর বগটুই গ্রামে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। বিজেপিরা তোপ দেগেছে, শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দলের দিকে। অন্যদিকে, শাসকদল এই ঘটনার পিছনে 'বড়সড় রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র' রয়েছে বলে দাবি করেছে। এরমধ্যেই ফের তৃণমূল (TMC) কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনা ঘটল উত্তর ২৪ পরগনার হাসনাবাদে (Hasnabad Firing)। শুধু গুলি-ই নয়, বোমাও ছোঁডা হয় বলে অভিযোগ।
এই ঘটনায় ঘটনায় হাসনাবাদের (Hasnabad Firing) টকিপুরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন মারুফ বৈদ্য নামে ওই তৃণমূল (TMC) সক্রিয় কর্মী। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। সেইসময় দুই বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন মারুফ বৈদ্য। তখনই হাসনাবাদের টকিপুরের কাছে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে মোটরসাইকেলের গায়ে লাগে। বোমাও ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ।
তবে অল্পের জন্য বেঁচে যান মারুফ বৈদ্য ও তাঁর সঙ্গে থাকা দুই সঙ্গী। তাঁদের চিৎকার চেঁচামেচিতে ছুটে আসেন আশপাশের লোকজন। তখন এলাকা ছেড়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে পুলিস পিকেট। কে বা কারা মারুফ বৈদ্যের উপর হামলা চালিয়েছে? কেন মারুফকে খুনের চেষ্টা করা হয়? সবদিক খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
আরও পড়ুন, ৩১ মার্চেই শেষ সব কোভিড বিধি! মাস্ক পরা-সামাজিক দূরত্ব নিয়েও কেন্দ্রের সুস্পষ্ট নির্দেশিকা