হলদিবাড়ি ও মেখলিগঞ্জের মাঝে 'রাজ্যের দীর্ঘতম সেতু', কবে থেকে চালু হচ্ছে, জানেন?
সেতুটির নাম দেওয়া হয়েছে 'জয়ী'।

নিজস্ব প্রতিবেদন: দীর্ঘ ভোগান্তির অবসান! জানুয়ারিতে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হতে পারে হলদিবাড়ি ও মেখলিগঞ্জের মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী জয়ী সেতু। জানালেন খোদ পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। খুশির হাওয়া কোচবিহারে।
আরও পড়ুন: গয়েশপুরে শুটআউট, TMC কর্মীকে গুলি করে খুন দুষ্কৃতীদের
একদিকে হলদিবাড়ি, আর অন্যদিকে মেখলিগঞ্জ। মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে তিস্তা নদী। যদি নদী পেরিয়ে যাওয়া যায়, তাহলে হলদিবাড়ি থেকে মেখলিগঞ্জের দূরত্ব মোটে ১২ কিমি। কিন্তু নদীর উপর কোনও সেতু নেই, তা এই পথে যাওয়ারও উপায় নেই। তাহলে? হলদিবাড়ি থেকে জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, চ্যাংরাবান্দা ঘুরে মেখলিগঞ্জ যেতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। তাঁদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, তিস্তা নদীর উপর একটি ব্রিজ তৈরির।
আরও পড়ুন: কবে পুর নির্বাচন করাতে পারবে রাজ্য সরকার, হলফনামা দিতে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
রাজ্যে পালাবদলের পর ২০১৫ সালে কোচবিহারের হলদিবাড়ি ও মেখলিগঞ্জের মাঝে তিস্তা নদীর উপর প্রস্তাবিত এই সেতুর শিলান্যাস করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর কাজও শুরু হয়ে যায় জোরকদমে। সেতুটির নাম দেওয়া হয়েছে 'জয়ী'। এদিন আচমকাই সেতুর কাজ পরিদর্শন করতে আসেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তিনি বলেন, 'রাজ্যে আর কোথাও তিন কিমি লম্বা সেতু নেই। এটি মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। নব্বই শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। জানুয়ারি মাসে এই সেতুটি চালু হয়ে যেতে পারে।'