অরূপ লাহা: বহুদিন ধরেই এক অবস্থা। আশা ছিল, জামাই ষষ্ঠী গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। কিন্তু কোথায় কী? সবজি বাজারে এখনও ছ্যাঁকা। তাতে হাত পুড়ছে মধ্যবিত্তের। আর এদিকে নাভিশ্বাস উঠছে হেঁশেলে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Canning: জামাইয়ের বেধড়ক মারে গুরুতর জখম শাশুড়ি, তদন্তে পুলিস...


পাইকারি বাজারগুলিতে আনাজের জোগান কমেছে। কোথাও ৬০ শতাংশ, কোথাও তারও বেশি। ফলে খুচরো বাজারে চড়ছে আনাজের দর। থলি হাতে বাজারে এসে হাত পুড়ছে অনেকেরই। বাজারে কেজি প্রতি বেগুন, কাঁকরোল, উচ্ছে ১০০ টাকার আশপাশে ঘোরাঘুরি করছে। পটল, ঝিঙে, ঢ্যাঁড়শ কুমড়োর দাম তুলনায় নাগালের মধ্যে হলেও তা খুব কম না-- ৪০ থেকে ৫০ টাকার আশপাশে। এদিকে, আবার কচু, মুলো, বরবটির মতো আনাজের দাম এক লাফে ৭০ থেকে ৮০ টাকা প্রতি কেজি! প্রতিদিনের রান্নায় যা না হলে চলে না সেই নিত্যব্যবহৃত টোম্যাটো, কাঁচালঙ্কার দামও কেজি প্রতি ১২০ টাকা! বিনস, ক্যাপসিকাম, ডাঁটার দাম আরও বেশি-- ২০০ টাকা বা তার উপরে! দাম চড়েছে আলু ও পেঁয়াজেরও। আলুর কেজি ৩৫ টাকা। পাল্লা দিয়ে  দাম বেড়েছে পেঁয়াজেরও। আর আদা-রসুনের কথা তো যত কম বলা যায় ততই ভালো। 
 
ছোটবেলায় 'সহজপাঠে' বক্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ের হাটে আনাজ থেকে কলসি, ছাতা থেকে শীতের র‌্যাপারের বিক্রিবাটার কথা সবাই পড়েছি। এখনকার হাটে-বাজারেও উচ্ছে, বেগুন, পটল, মুলো বিক্রি হয়। তবে তার দাম বছরের বেশির ভাগ সময়েই ঊর্ধ্বমুখী। কিছুতেই হাত ছোঁয়ানো যায় না।


আরও পড়ুন: Bengal Weather Update: রবিবিকেলের মধ্যেই সর্বত্র ঢুকে পড়ছে বহু প্রতীক্ষিত মৌসুমি বায়ু! আজই নববর্ষার প্লাবন?


বর্ধমানের স্টেশন বাজার থেকে নীলপুর বাজার কিংবা তেঁতুলতলা বাজার সব জায়গাতেই আনাজপাতির দাম ঊর্ধ্বমুখী। ক্রেতারা বলছে, সরকার বাজারদর নিয়ন্ত্রণে কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে বাজারে সবজির দাম আকাশছোঁয়া। 


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)