Jhalda Case: মৃত তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরিবারের
শেফাল বৈষ্ণবের মৃতদেহের সঙ্গে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ঝালদাকাণ্ডে নয়া মোড়। নিহত তপন কান্দুর বন্ধুর অস্বাভাবিক মৃত্যু। নিজের ঘরেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার শেফাল বৈষ্ণবের। পরিবারের তরফে দাবি তপন কান্দুর খুনের দিন তার সঙ্গে ছিলেন শেফাল।
শেফাল বৈষ্ণব ছিলেন তপন কান্দুর খুনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং তাকে কার্যত তপন কান্দুর ছায়াসঙ্গি বলা হত। পুলিস তাকে দেকে পাঠায় খুনের সূত্র পাওয়ার জন্য। তপন কান্দুর খুনের ঘটনায় তিনি অবসাদে ভুগছিলেন বলে যান গেছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে তিনি ছিলেন তপন কান্দুর অভিন্ন হৃদয় বন্ধু এবং তার খুনের ঘটনা মন থেকে মেনে নিতে পারেননি শেফাল বৈষ্ণব। যদিও তাকে খুন করা হয়েছে কীনা সেই বিষয়ে কিছু বলতে চায়নি তার পরিবার। যদিও মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত তাকে সুস্থ মনে হয়েছে বলেই জানিয়েছে পরিবার।
পুলিস পৌঁছেছে এলাকায়। তারা অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করবে বলেই জানা গেছে। শেফাল বৈষ্ণবের মৃতদেহ পস্টমর্টেমের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে এবং তারপরেই সূত্র পাওয়া যেতে পারে কীভাবে মৃত্যু হয়েছে তার।
আরও পড়ুন: Basirhat: নাকা চেকিং সীমান্ত এলাকায়া, ধরা পড়ল নিষিদ্ধ মাদক
শেফাল বৈষ্ণবের মৃতদেহের সঙ্গে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে। যদিও সুইসাইড নোটটি তারই কিনা সেই বিষয়ে এখনও পরিষ্কার করে কিছু জানানো হয়নি। পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে যে সুইসাইড নোটে লেখা আছে যে পুলিসি জেরা তিনি মেনে নিতে পারেননি এবং বার বার তাকে ডেকে মানসিকভাবে চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। সুইসাইড নোটের সঙ্গে সঙ্গে তার পরিবারেরও দাবি জেরার সময় তার উপর যে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং তাকে দিয়ে কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছিল এবং তা সহ্য করতে না পেরেই আত্মহত্যা করেছেন তিনি।