#উৎসব : জলশূন্য নদীতে আটকে প্রতিমা, বিপাকে বিসর্জন
প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি প্রতিমা বিসর্জন হবে। কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে নদীর জল নিয়ে।
নিজস্ব প্রতিবেদন : আজ দশমী। রীতি মেনে আজই উমা বিদায়ের পালা। রাজ্যজুড়ে ঘাটে ঘাটে চলছে প্রতিমা বিসর্জনের পালা। কিন্তু সেখানেই বাধ সেধেছে নদীর জল। নদীতে নেই জল। ফলে সমস্যায় পড়েছেন মালবাজারের পুজো উদ্যোক্তারা।
মালবাজার মহকুমার সব থেকে বড় নদী হল চেল নদী। সারা বছরই জল থাকে এই নদীতে। কিন্তু এবার দশমীতেই বেধেছে গোল! গত কয়েকদিনের প্রচণ্ড গরমে শুকিয়ে গিয়েছে নদীর জল। নদী শুকিয়ে প্রায় কাঠ। নদীতে বর্তমানে এক হাঁটু পরিমাণও জল নেই। আর তাতেই বিড়ম্বনায় পড়েছেন পুজো উদ্যোক্তারা।
চেল নদীতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি প্রতিমা বিসর্জন হবে। কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে নদীর জল নিয়ে। ইতিমধ্যে চা-বাগানের বেশ কিছু প্রতিমা বিসর্জন হয়ে গিয়েছে নদীতে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে জল না থাকার কারণে, প্রতিমার কাঠামোগুলি এক জায়গাতেই রয়ে গিয়েছে। সেগুলি আর নদীতে ভেসে যেতে পারেনি।
আরও পড়ুন, #উৎসব : পুজোর রাতে চালককে ঘায়েল করে অ্যাপ ক্যাব ছিনতাই, ধৃত যুগল
#উৎসব: জলে না ভাসিয়েই প্রতিমা নিরঞ্জন! প্রথমবার কলকাতার ঘাটে বিশেষ ব্যবস্থা কর্পোরেশনের
ফলে বাকি সব প্রতিমা, এত বড় বড় প্রতিমার বিসর্জন কীভাবে হবে, তা নিয়েই চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পুজো কমিটিগুলির কপালে। কারণ, সেক্ষেত্রে নদীর মধ্যেই আটকে থাকবে সব প্রতিমা।