Gold Jewellery from E-Waste: বাতিল ফোন-কম্পিউটার ফেলবেন না, বানিয়ে নিন সোনার গয়না!
Britain: এবার আর মোবাইল ফেন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব এইসব জিনিস ফেলার প্রয়োজন পড়বে না। ব্রিটেনের রয়্যাল মিন্ট কোম্পানি নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং ফেলে দেওয়া এইসব জিনিস থেকে মূল্যবান ধাতু বের করে পুনরায় ব্যবহারের পথ খুঁজে পেয়েছে।
জি ২৪ ঘন্টা ডিজিটাল ব্যুরো: প্রতিবছর আমাদের বাড়ির কোনও না কেনও ইলেকট্রনিক জিনিস খারাপ হয়ে যায়, এবং আমরা সেগুলি ফেলে দিই বা বিক্রি করে দি। বিশেষ করে মোবাইল ফেন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব এইসব জিনিস। তবে এবার আর সেগুলি ফেলার প্রয়োজন পড়বে না। ব্রিটেনের রয়্যাল মিন্ট কোম্পানি নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং ফেলে দেওয়া এইসব জিনিস থেকে মূল্যবান ধাতু বের করে পুনরায় ব্যবহারের পথ খুঁজে পেয়েছে।
আরও পড়ুন: 'সার্কেল টু সার্চ' ব্রিলিয়ান্সের সঙ্গে AI-চালিত Samsung Galaxy S24 প্রি-বুক করুন
রয়্যাল মিন্ট ব্রিটেনের পাশাপাশি বেশ কিছু দেশের জন্য কয়েন বানায়। সূত্রের খবর, সম্প্রতি ই-বর্জ্য থেকে মূল্যবান ধাতু উদ্ধার করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে রয়্যাল মিন্ট।
ল্যাপটপ বা ফোনের সার্কিচ বোর্ড থেকে ৯৯ শতাংশ সোনা সংগ্রহ করতে সফল হয়েছেন তাঁরা। সেই সফলতার কারণে, গত বছরের শেষদিকে রয়্যাল মিন্ট একটি কারখানা প্রতিষ্ঠা করে। যেখানে সপ্তাহে ৯০ টন সার্কিট বোর্ড থেকে মূল্যবান ধাতু সংগ্রহ করা যাবে। বছর শেষে পাওয়া যাবে শতাধিক কেজি সোনা।
আরও পড়ুন: Paytm Payments Bank services: ২৯ ফেব্রুয়ারিই শেষ! আর শুনতে পাবেন না 'পেটিএম করো'
প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে প্রায় পাঁচ কোটি টন ই-বর্জ্য উৎপাদিত হয়। তার মধ্যে থেকে মাত্র ২০ শতাংশ বর্জ্য পুনরায় ব্যবহার করা যায়। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী জানতে পারা গেছে, নেদারল্যান্ডসে সবথেকে বেশি বর্জ্য উৎপাদিত হয়। দ্বিতীয় স্থানে আছে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান।
দিনে দিনে এইধরনের ইলেকট্রনিক অর্থাৎ মোবাইল, কম্পিউচার, ল্যাপচপের ব্যবহার বাড়ছে। এই হারে ব্যবহার বাড়তে থাকলে, ২০৫০ সালের মধ্যে ই-বর্জ্যের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ১২ কোটি টনের বেশি। রয়্যাল মিন্ট চাইছে, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সব ই-বর্জ্য দেশের মধ্যে পরিশোধন করতে। বৈশ্বিকভাবে এ প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতেও কাজ করছে তারা।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)