Bangladesh: বাংলাদেশ ISKCON-এর ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ, বিশ্বজুড়ে কীর্তন প্রতিবাদের ডাক সংগঠনের
২৩ অক্টোবর প্রতিবাদ কর্মসূচি।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বাংলাদেশে (Bangladesh) অশান্তির ঘটনায় সরব ইসকন (ISKCON)। আর এরপরই আন্তর্জাতিক সংগঠনটির বাংলাদেশ (Bangladesh) চ্যাপ্টারের ট্যুইটার অ্য়াকাউন্ট বন্ধ করা হল। অ্য়াকাউন্ট বন্ধ করল ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ।
ইতিমধ্যে এই ঘটনারও প্রতিবাদে সরব হয়েছে ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষ। কেন তাঁদের বাংলাদেশের (Bangladesh) অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করা হল? ট্যুইটার কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চেয়েছে সংগঠনটি। ইসকন (ISKCON) অন্যতম কার্যকর্তা যুধিষ্ঠির গোবিন্দ দাস (Yudhistir Govinda Das, ISKCON Communications) ট্যুইটারে লিখেছেন, "কেন ইসকন বাংলাদেশের অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করা হল, আমার ট্যুইটারের কাছে জানতে চেয়েছি।"
We call on Twitter to clarify the reason on why @IskconBDH and @unitycouncilBD are currently unavailable: Yudhistir Govinda Das, ISKCON Communications
— ISKCON (@iskcon) October 19, 2021
একই সঙ্গে বাংলাদেশে (Bangladesh) অশান্তির ঘটনায় বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদেরও ডাক দিয়েছে ইসকন (ISKCON)। ২৩ অক্টোবর গোটা বিশ্বজুড়ে কীর্তনের মাধ্যমে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করতে চলেছে সংগঠনটি।
Global Kirtan Protest on 23rd October
Coming together in solidarity with ISKCON members and other Hindus in Bangladesh.
Contact your local ISKCON center for location details. pic.twitter.com/fq7ozmBjYi
— ISKCON (@iskcon) October 20, 2021
বাংলাদেশে (Bangladesh) সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে ভারত সরকার। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। বাংলাদেশেও দিকে দিকে প্রতিবাদ দেখা গিয়েছে। এই ধারাবাহিক ঘটনায় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কলকাতার ইসকন (Iskcon) কর্তৃপক্ষ। লিখিত বিবৃতি জারি করে বাংলাদেশ প্রশাসনের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
Official Statement from ISKCON about attacks on Hindus in Bangladesh pic.twitter.com/98uXeLyujw
— ISKCON (@iskcon) October 18, 2021
বাংলাদেশে গুজব রটিয়ে একাধিক দুর্গামণ্ডপে হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনার সরকার যে ব্যবস্থা নিয়েছে তাতে সন্তোষপ্রকাশ করেছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান,''বাংলাদেশে ধর্মীয়স্থানে হামলার বেশ কিছু বিরক্তিকর ছবি পেয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সে দেশের সরকার দ্রুত পদক্ষেপ করেছে। সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।'' অন্যদিকে, ঢাকায় শেখ হাসিনা বার্তা দিয়েছেন, ''আমরা আশা করছি ভারতে এমন কোনও ঘটনা ঘটবে না যা বাংলাদেশের পরিস্থিতি বা হিন্দু সম্প্রদায়কে প্রভাবিত করবে। সব ঘটনার তদন্ত করা হবে। কাউকে রেয়াত করা হবে না। এক্ষেত্রে ধর্ম দেখা হবে না। তাদের খুঁজে বের করে শাস্তি দেব।'