যেখানে আছে ২০০টা ভূতের শহর
টেক্সাস। মার্কিন মুলুকের দ্বিতীয় জনবহুল স্টেট। উন্নয়নের বিচারে আমেরিকার ৫০টি স্টেটসের তালিকায় টেক্সাস একেবারে ওপরের দিকে আছে। পেল্লাই সব অট্টালিকা, গগণচুম্বি অফিস, আর বাড়ি-গাড়ির জঙ্গল। কিন্তু এসবের বাইরও টেক্সাসের আলাদা একটা পরিচিতি আছে। টেক্সাসে আছে ২০০টা ঘোস্ট টাউন বা ভূতের শহর। অ্যাডব ওয়ালস থেকে গ্লোরি, বেস্ট থেকে হাইড টাউন। এরকম কত কত নাম টেক্সাসের ভূতের শহরে। যারা এসব শহরে যান তারা বলেন, রাতের পর সত্যি নাকি গা-টা একটু ছমছম করে। যদিও যুক্তিবাদীরা বলেন, ওসব কিছু নয় শহরগুলো বেশ ফাঁকা বলেই ওরকম মনের মধ্যে হয়।
ওয়েব ডেস্ক: টেক্সাস। মার্কিন মুলুকের দ্বিতীয় জনবহুল স্টেট। উন্নয়নের বিচারে আমেরিকার ৫০টি স্টেটসের তালিকায় টেক্সাস একেবারে ওপরের দিকে আছে। পেল্লাই সব অট্টালিকা, গগণচুম্বি অফিস, আর বাড়ি-গাড়ির জঙ্গল। কিন্তু এসবের বাইরও টেক্সাসের আলাদা একটা পরিচিতি আছে। টেক্সাসে আছে ২০০টা ঘোস্ট টাউন বা ভূতের শহর। অ্যাডব ওয়ালস থেকে গ্লোরি, বেস্ট থেকে হাইড টাউন। এরকম কত কত নাম টেক্সাসের ভূতের শহরে। যারা এসব শহরে যান তারা বলেন, রাতের পর সত্যি নাকি গা-টা একটু ছমছম করে। যদিও যুক্তিবাদীরা বলেন, ওসব কিছু নয় শহরগুলো বেশ ফাঁকা বলেই ওরকম মনের মধ্যে হয়।
সে যাই হোক। এখন শুনুন টেক্সাসের সেই ২০০টি ভূতের শহরের মধ্যেই একটার কথা। শহরটার নাম 'রিচটাইম'। আরামদায়ক পরিবেশ। ১৮৭০ সালে এই শহরে মানুষ থাকতে শুরু করে। সিজি মালি ও জন উইড প্রথমে থাকতে শুরু করেন। ১৯১০ সালের দিকে শহর একেবারে ভরে ওঠে। কিন্তু কোনও এক কারণে ১৯৪০ সাল থেকে মানুষ এই শহর ছাড়তে শুরু করে। অনেকে বলেন, চাকরির খোঁজেই মানুষ এই শহর ছাড়তে শুর করে। ১৯৫৮ সালে এসে দেখা যায় শহরা পুরো ফাঁকা। আছে শুধু একটা স্কুল, আর একটা চার্চ। স্কুলে কেউ নেই। চার্চে কেউ যায় না। তারপর থেকেই ভুতুড়ে শহর হিসেবে ধরা হয় এই শহরকে। কেউ কেউ সাহস করে ঘুরতে যান এখানে।
এরকম ২০০টা শহর আছে টেক্সাসে। যেগুলিকে ধরা হয় ভূতের শহর হিসেবে। সেগুলোকে নিয়ে ভুতুড়ে গল্পও কম নেই।
আসুন ঘুরে আসি এমনই একটা ভূতের শহরে-