বাংলাদেশে কোনও মোবাইল ফোনে বাজবেনা ভারতীয় গান, নির্দেশ বাংলাদেশের কোর্টে
গানের পাসপোর্টও লাগে না, দরকার পরে না ভিজারও। সুমেরু থেকে কুমেরু, সুরের অবাধ বিচরণ পৃথিবীর সব প্রান্তেই। সুরকে আটকায় এমন দুঃসাহস কার? সৃষ্টি কোনও আকশ মানবে না, মানবে না কোনও কাঁটাতার, এমনটাই এতদিন জানত সকলে। কিন্তু এই পৃথিবীতে অসম্ভব বলে বোধহয় কিছু নেই। গানের সুর, গানের কথা, গান সৃষ্টি এবং সর্বোপরি গানের গণ্ডীকে ভূগোলের সীমানায় আটকে দিল বাংলাদেশ। মোবাইল ফোনে নিষিদ্ধ হল ভারতের গান। বাংলাদেশের ১০ কোটি ২১ লক্ষ মানুষের মোবাইল ফোনে ভারতসহ উপ মহাদেশের কোনও দেশের গান, রিংটোন বা ওয়েলকাম টোন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না, রায় দিয়েছে বাংলাদেশের একটি কোর্ট। নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, ভারতে তৈরি হিন্দি বা বাংলা সিনেমার গান কেউ ব্যবহার করলে তা ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস (VAS) হিসেবে গণ্য হবে।
ঢাকা: গানের পাসপোর্টও লাগে না, দরকার পরে না ভিজারও। সুমেরু থেকে কুমেরু, সুরের অবাধ বিচরণ পৃথিবীর সব প্রান্তেই। সুরকে আটকায় এমন দুঃসাহস কার? সৃষ্টি কোনও আকশ মানবে না, মানবে না কোনও কাঁটাতার, এমনটাই এতদিন জানত সকলে। কিন্তু এই পৃথিবীতে অসম্ভব বলে বোধহয় কিছু নেই। গানের সুর, গানের কথা, গান সৃষ্টি এবং সর্বোপরি গানের গণ্ডীকে ভূগোলের সীমানায় আটকে দিল বাংলাদেশ। মোবাইল ফোনে নিষিদ্ধ হল ভারতের গান। বাংলাদেশের ১০ কোটি ২১ লক্ষ মানুষের মোবাইল ফোনে ভারতসহ উপ মহাদেশের কোনও দেশের গান, রিংটোন বা ওয়েলকাম টোন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না, রায় দিয়েছে বাংলাদেশের একটি কোর্ট। নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, ভারতে তৈরি হিন্দি বা বাংলা সিনেমার গান কেউ ব্যবহার করলে তা ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস (VAS) হিসেবে গণ্য হবে।
এই রায় দিয়েছে বিচারপতি ফারাহ মাহাবুব এবং কাজী মোহম্মদ ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ । মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আরিফুল রহমান এবং সম্পাদক এসকে শহিদ আলি এবছর জুন মাসে একটি পিটিশন ফাইল করেছিলেন। তার ভিত্তিতেই এই রায় ঘোষণা করে বাংলাদেশের কোর্ট। বাংলাদেশে ভারতীয় সিনেমা আমদানি নীতি অনুযায়ী, ভারতীয় সিনেমার গান বাংলাদেশে মোবাইল ব্যবহারীরা তাদের রিংটোন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন না। বাংলাদেশের একটি দৈনিক পত্রিকার খবর অনুযায়ী ,বাংলাদেশের ১২১ মিলিয়ন মোবাইল ব্যবহারকারীর ওপর লাগু হবে এই আইন।