মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলের খুঁটিনাটি জানতে লালগ্রহে পাড়ি দিচ্ছে নাসার মাভেন
মঙ্গলের মাটিতে এর আগে বহুবার অভিযান চালিয়েছে নাসা। এবার মাটি ছেড়ে তারা নজর ঘোরালো লালগ্রহের বায়ুমণ্ডলের দিকে। মঙ্গলের উপরিভাগে বায়ুর ঘনত্ব, আয়োনোস্ফিয়ার এবং এতে সূর্যের প্রভাব, এ সমস্ত বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য আসছে নতুন মার্স-মিশন। ১৮ নভেম্বর মঙ্গলে পাড়ি দিতে চলেছে মাভেন।
মঙ্গলের মাটিতে এর আগে বহুবার অভিযান চালিয়েছে নাসা। এবার মাটি ছেড়ে তারা নজর ঘোরালো লালগ্রহের বায়ুমণ্ডলের দিকে। মঙ্গলের উপরিভাগে বায়ুর ঘনত্ব, আয়োনোস্ফিয়ার এবং এতে সূর্যের প্রভাব, এ সমস্ত বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য আসছে নতুন মার্স-মিশন। ১৮ নভেম্বর মঙ্গলে পাড়ি দিতে চলেছে মাভেন।
মার্স অ্যাটমসফিয়ার অ্যান্ড ভোলাটাইল ইভলিউশন। সংক্ষেপে মাভেন। নাসা-জগতে নয়া সংযোজন। নভেম্বরেই এই মহাকাশযান পাড়ি দিচ্ছে লালগ্রহের উদ্দেশে। লক্ষ্য, মঙ্গলের বায়ু খুঁটিয়ে দেখে তথ্য সংগ্রহ। একসময় পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলে বায়ুমণ্ডলের ঘনত্ব অনেকটাই বেশি ছিল। তবে এখন আর তার চিহ্নমাত্র নেই। কীভাবে এবং কেন তা কমল এনিয়েই পরীক্ষানিরীক্ষা চালাবে মাভেন। বিজ্ঞানীদের আশা, খুলে যেতে পারে বহু রহস্যের জট।
ওজনে মহাকাশযানটি প্রায় ৫ হাজার ১১০ পাউন্ড। ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে ইউনাইটেড লঞ্চ অ্যালায়েন্স অ্যাটলাস ফাইভ ৪০১- রকেটে করে তা পাড়ি দেবে মহাশূন্যের পথে। দশমাসের যাত্রাপথ। দুহাজার চোদ্দোর সেপ্টেম্বরে তা মঙ্গলে নিজের নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে যাবে। এরপর শুরু অজানাকে জানার আরেক অধ্যায়।