ভারত মহাসাগরেই সলিল সমাধি নিখোঁজ বিমানের, বেঁচে নেই একজনও, দাবি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের নিখোঁজ বিমান এম এইচ থ্রি সেভেন জিরোর। নতুন তথ্যের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে পৌছনোর কথা জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রজক। বিমান ভেঙে পড়ার কথা দুশো উনচল্লিশ জন যাত্রীর পরিবারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।ষোলোদিন ধরে তন্নতন্ন করে খোঁজাখুজি। তল্লাসিতে একসঙ্গে পঁচিশটা দেশ। কিন্তু, কোনও হদিশই পাওয়া যাচ্ছিল না বিমানটির। কোথায় গেল? কোনও দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে, নাকি অপহরণ করা হয়েছে আস্ত বিমানটিকেই? এরকম হাজারো প্রশ্ন যখন ঘুরপাক খাচ্ছিল, তখনই একের পর এক উপগ্রহ চিত্র সামনে এনে দিয়েছিল চিন আর ফ্রান্স। চিনের উপগ্রহ দেখিয়েছিল দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে ভাসমান বস্তু। আর ফ্রান্স বলেছিল তার কাছাকাছিই আছে ধ্বংসাশেষ। আশঙ্কার মেঘটা তখন থেকেই ঘন হতে শুরু করে। শেষপর্যন্ত উপগ্রহ চিত্র খতিয়ে দেখেই মালয়েশিয়া প্রশাসন জানাল, দক্ষিণ ভারত মহাসাগরেই সম্ভবত ভেঙে পড়েছে বিমানটি।

Updated By: Mar 25, 2014, 09:44 AM IST

দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের নিখোঁজ বিমান এম এইচ থ্রি সেভেন জিরোর। নতুন তথ্যের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে পৌছনোর কথা জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রজক। বিমান ভেঙে পড়ার কথা দুশো উনচল্লিশ জন যাত্রীর পরিবারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।ষোলোদিন ধরে তন্নতন্ন করে খোঁজাখুজি। তল্লাসিতে একসঙ্গে পঁচিশটা দেশ। কিন্তু, কোনও হদিশই পাওয়া যাচ্ছিল না বিমানটির। কোথায় গেল? কোনও দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে, নাকি অপহরণ করা হয়েছে আস্ত বিমানটিকেই? এরকম হাজারো প্রশ্ন যখন ঘুরপাক খাচ্ছিল, তখনই একের পর এক উপগ্রহ চিত্র সামনে এনে দিয়েছিল চিন আর ফ্রান্স। চিনের উপগ্রহ দেখিয়েছিল দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে ভাসমান বস্তু। আর ফ্রান্স বলেছিল তার কাছাকাছিই আছে ধ্বংসাশেষ। আশঙ্কার মেঘটা তখন থেকেই ঘন হতে শুরু করে। শেষপর্যন্ত উপগ্রহ চিত্র খতিয়ে দেখেই মালয়েশিয়া প্রশাসন জানাল, দক্ষিণ ভারত মহাসাগরেই সম্ভবত ভেঙে পড়েছে বিমানটি।

খবরটা ছড়িয়ে পড়তেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বিমানের যাত্রী এবং ক্রু-এর পরিবারের সদস্যরা। এতদিন তবু কিছু আশা ছিল। কিন্তু, সরকারি ঘোষণার পর সবই শেষ।

ক্রু আর যাত্রী মিলিয়ে ২৩৯জনকে নিয়ে আটই মার্চ রওনা হয়েছিল MH 370. কুয়ালালামপুর থেকে বেজিং যাচ্ছিল। অধিকাংশ যাত্রীই ছিলেন চিনের নাগরিক। হঠাতই নিখোঁজ। বিমানের গতিপথ ধরে তল্লাসিতে কোনও কসুরই রাখেনি প্রশাসন। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে শেষপর্যন্ত দেখা যায় অস্ট্রেলিয়ার পার্থের কাছে ভারত মহাসাগরে শেষবার দেখা গিয়েছিল বিমানটিকে। তবে, কুয়ালামপুর থেকে বেজিং যাওয়ার সময়ে বিমানটি কেন গতিপথ পরিবর্তন করে ভারত মহাসাগরের ওপরে চলে এল তা এখনও স্পষ্ট নয়।

.