বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ: প্রিন্সিপ্যালিটি অফ সিল্যান্ড, জনসংখ্যা- ৩
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। সত্যিই তাই। এই দেশের বাসিন্দা মাত্র তিন। দেশটির নিজস্ব পতাকা, পাসপোর্ট, মুদ্রা সবই আছে। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম এই দেশের নাম প্রিন্সিপ্যালিটি অফ সিল্যান্ড। অবস্থান ব্রিটেনের সাফল্ক সমুদ্রের ধারে। ক্ষুদ্রতম এই দেশের আয়তন পাঁচশো পঞ্চাশ স্কোয়ার মিটার। দেশের রাজধানীও আছে। রাজধানীর নাম এইচ এম ফোর্ট। মুদ্রার নাম সিল্যান্ড ডলার। দেশটি আসলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি সমুদ্র বন্দর।
![বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ: প্রিন্সিপ্যালিটি অফ সিল্যান্ড, জনসংখ্যা- ৩ বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ: প্রিন্সিপ্যালিটি অফ সিল্যান্ড, জনসংখ্যা- ৩](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/11/15/31223-principality-of-hollend.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। সত্যিই তাই। এই দেশের বাসিন্দা মাত্র তিন। দেশটির নিজস্ব পতাকা, পাসপোর্ট, মুদ্রা সবই আছে। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম এই দেশের নাম প্রিন্সিপ্যালিটি অফ সিল্যান্ড। অবস্থান ব্রিটেনের সাফল্ক সমুদ্রের ধারে। ক্ষুদ্রতম এই দেশের আয়তন পাঁচশো পঞ্চাশ স্কোয়ার মিটার। দেশের রাজধানীও আছে। রাজধানীর নাম এইচ এম ফোর্ট। মুদ্রার নাম সিল্যান্ড ডলার। দেশটি আসলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি সমুদ্র বন্দর।
জার্মান সেনারা যেকোনও সময় ইংল্যান্ড আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই ব্রিটিশ সেনা ইংল্যান্ড উপকূলে দূর্গ বানানোর পরিকল্পনা করে। উনিশশো সাতষট্টি সালে ব্রিটিশ নাগরিক মেজর প্যাডজ রয় বেটস ও তাঁর পরিবার এই দ্বীপের স্বত্বাধিকারী হন। তারপর তারাই এঁকে স্বাধীন মাইক্রো রাষ্ট্র ঘোষণা করেন। পৃথিবীর কোন দেশে এখনও সিল্যান্ডকে স্বীকৃতি না দিলেও বিরোধিতাও করেনি। মজার কথা হল জনসংখ্যার তিনজনই বেটস পরিবারের সদস্য। তারাই দেশের রাজা,রানী ও রাজপুত্র।