আরও একবার তুষার ঝড়ের কবলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, হাড় কাপানো ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব আমেরিকা
ফের তুষার ঝড়ের কবলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এবছরে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার। ঝড় আর হাড় কাপানো ঠাণ্ডার দাপটে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব আমেরিকার জনজীবন। তাপমাত্রা নেমেছে হিমাঙ্কের তিরিশ ডিগ্রি নীচে। বিস্তীর্ণ এলাকার রাস্তা বরফে ঢেকে যাওয়ায় ভেঙে পড়েছে পরিবহণ ব্যবস্থাও। অন্যদিকে ঝড়ের ফলে ব্যাহত বিমান ও রেল পরিষেবাও।
ফের তুষার ঝড়ের কবলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এবছরে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার। ঝড় আর হাড় কাপানো ঠাণ্ডার দাপটে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব আমেরিকার জনজীবন। তাপমাত্রা নেমেছে হিমাঙ্কের তিরিশ ডিগ্রি নীচে। বিস্তীর্ণ এলাকার রাস্তা বরফে ঢেকে যাওয়ায় ভেঙে পড়েছে পরিবহণ ব্যবস্থাও। অন্যদিকে ঝড়ের ফলে ব্যাহত বিমান ও রেল পরিষেবাও।
২০১৪ সালের শুরুতেই প্রবল শৈত প্রবাহ গ্রাস করেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ফের হানা দিল তুষার ঝড়। যার ফলে সোমবার থেকে কার্যত স্তব্ধ উত্তর-পূর্ব আমেরিকার জনজীবন। সমস্যায় কয়েক লক্ষ মানুষ।ওয়াশিংটন থেকে নিউ ইংল্যান্ড, বিস্তীর্ণ এলাকার অধিকাংশ পথঘাটই এখন বারো ইঞ্চি বরফের আস্তরণের তলায়। ফলে যান চলাচল কার্যত অসম্ভব।
তুষার ঝড়ের দোসর আবার হাড়কাঁপানো ঠান্ডা হাওয়া।তাপমাত্রা নেমেছে হিমাঙ্কের প্রায় ৩০ ডিগ্রি নীচে। সময় যতই গড়াচ্ছে ততই তীব্র হচ্ছে শীতের কামড়। এই পরিস্থিতিতে মানুষজনকে বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করেছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে স্কুল কলেজগুলিতেও। তুষার ঝড়ের দাপটে বিঘ্নিত পরিবহণ ব্যবস্থাও। বাতিল করা হয়েছে প্রায় তিন হাজার বিমান সহ একাধিক ট্রেন।
তবে এখনই কোনও স্বস্তির কথা শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতরও।কারণ, আবহাওয়াবিদদের মতে , গত তিন বছরের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটাই সব থেকে বড় তুষার ঝড়। ফলে আগামি কয়েকদিনেও পরিস্থিতির যে খুব একটা স্বাভাবিক হবে এমনটা মনে করছেন না তাঁরা।