মানবাধিকার লঙ্ঘন ইস্যুতে চাপে শ্রীলঙ্কা, কমনওয়েলথ সম্মেলনে রাজাপাকসে সরকারকে হুঁশিয়ারি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

মানবাধিকার লঙ্ঘলনের ইস্যু নিয়ে এখন রীতিমতো চাপের মুখে শ্রীলঙ্কা। এনিয়ে দ্রুত এবং গঠনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে রাজাপকসে সরকারকে। কমনওয়েলথ সম্মেলনের মঞ্চে দাঁড়িয়ে কার্যত হুঁশিয়ারির সুরেই একথা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী।

Updated By: Nov 16, 2013, 10:44 PM IST

মানবাধিকার লঙ্ঘলনের ইস্যু নিয়ে এখন রীতিমতো চাপের মুখে শ্রীলঙ্কা। এনিয়ে দ্রুত এবং গঠনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে রাজাপকসে সরকারকে। কমনওয়েলথ সম্মেলনের মঞ্চে দাঁড়িয়ে কার্যত হুঁশিয়ারির সুরেই একথা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী।
 
পাল্টা জবাব দিতে কালক্ষেপ করেনি শ্রীলঙ্কাও।
 
মানবতা লঙ্ঘন নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের নাক গলানো কোনওভাবেই মানতে রাজি নয় শ্রীলঙ্কা। সম্মেলন শুরুর আগেই রাজাপাকসে বলে দিয়েছিলেন এই মঞ্চকে বিচারসভায় পরিণত করার চেষ্টা মেনে নেবেন না তারা। চাপ যে বাড়বে সেটা আন্দাজ করতে পেরেই সম্ভবত এই হুঁশিয়ারিটা দিয়ে রেখেছিলেন রাজাপাকসে। কিন্তু, শনিবার যেভাবে আড়াআড়ি বিভাজন সামনে এল, তাতে কমনওয়েলথের সংঘাত আরও একবার সামনে চলে এল। মানবতা লঙ্ঘন নিয়ে ব্রিটেন সুর চড়ানোয় স্বভাবতই খুশি নয়াদিল্লি।
 
ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টাও কম হয়নি। জট কাটাতে সম্মেলনের ফাঁকেই আলাদাভাবে বৈঠক করেন কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলির প্রতিনিধিরা। কিন্তু, তাতেও বরফ গলার তেমন কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। এই অবস্থায় অন্য আন্তর্জাতিক মঞ্চের কাছে দরবার করার সুর শোনা গিয়েছে ব্রিটেনের গলায়। আর এতে ভারত ছাড়াও কানাডা, মরিশাসকেও পাশে পেতে চলেছে তারা। ফলে সবমিলিয়ে কমনওয়েলথের মঞ্চে যথেষ্টই চাপে শ্রীলঙ্কা।

.