আজ ৯/১১, বিপর্যয় থেকে উত্থানের কাহিনি নিয়ে তথ্যচিত্র
বারোটি বছর পেরিয়ে আজ আরেকটা ১১ সেপ্টেম্বর। সেই বিপর্যয়কে পটভূমি করে তথ্যচিত্র তৈরি করছে মার্কিন চিত্রনির্মাতা ড্যানিয়েলি গার্ডনার। ছবিতে দেখানো হবে জঙ্গি নাশকতায় ৬৫৮জন কর্মীকে হারানোর পরেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল একটি বাণিজ্যিক সংস্থা। ছবির নাম `আউট অফ দ্য ক্লিয়ার ব্লু স্কাই`।
বারোটা বছর পেরিয়ে আজ আরেকটা ১১ সেপ্টেম্বর। সেই বিপর্যয়কে পটভূমি করে তথ্যচিত্র তৈরি করছে মার্কিন চিত্রনির্মাতা ড্যানিয়েলি গার্ডনার। ছবিতে দেখানো হবে জঙ্গি নাশকতায় ৬৫৮জন কর্মীকে হারানোর পরেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল একটি বাণিজ্যিক সংস্থা। ছবির নাম `আউট অফ দ্য ক্লিয়ার ব্লু স্কাই`।
বারো বছর কেটে গিয়েছে। আজও আমেরিকাবাসীকে তাড়া করে এই দৃশ্য।
সেদিন হোওয়ার্ড লুটনিক হারিয়েছেন তাঁর ৬৫৮ সহকর্মীকে। প্রথম টাওয়ারের শেষ পাঁচ তলায় ছিল বাণিজ্যিক সংস্থা ক্যানটর ফিত্জগেরাল্ডের অফিস। সেদিন অফিসে ছিলেন ৬৫৮ জন। ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে অফিস পৌঁছতে কিছুটা দেরিই হয়ে গিয়েছিল সংস্থার কর্ণধার হোওয়ার্ড লুটনিকের। অফিসে পৌঁছনোর আগেই দেখতে পান, গোটা অট্টালিকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল।
ওই বাণিজ্যিক সংস্থাকে ঘিরেই একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেছেন পরিচালক ড্যানিয়েলি গার্ডনার। তাঁর নিজের ভাই ডজও ছিলেন ওই সংস্থারই কর্মী। তথ্যচিত্রে ঘটনার পরম্পরায় দেখানো হয়েছে নিহত কর্মীদের যন্ত্রনা বুকে নিয়েই কীভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সংস্থা। কীভাবে লাভের টাকা থেকে ক্ষতিপূরণের অর্থ তুলে দেওয়া হয়েছে নিহতদের পরিবারের হাতে।
ক্যানটর ফিত্জগেরাল্ডের ঠিকানা বদলাচ্ছে। কয়েকদিন বাদেই তারা উঠে যাবে নিউ ইয়র্কের ডাউনটাউনের ঝাঁ চকচকে অট্টালিকায়। সংস্থার কর্মীরা এ নিয়ে উত্সাহী হলেও মন ভাল নেই কর্ণধারেই। টুইন টাওয়ারের এই এলাকাতেই তো রয়ে গিয়েছেন তাঁর ৬৫৮ জন সহকর্মী।