'না' ভোটের পক্ষে অনঢ় সিপ্রাস
গ্রিসে ঋণসঙ্কটের জেরে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তার মাঝেও অনড় প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সি সিপ্রাস। গণভোটে ঋণদাতাদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে ফের আর্জি জানিয়েছেন তিনি। বুধবার থেকে মুখে কুলুপ এঁটেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ তিন ঋণদাতা সংস্থাও। গণভোটের ফলাফল দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করবে বলে জানিয়েছে EU। সিপ্রাসের অবশ্য দাবি , না-ভোট মানেই ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কছিন্ন হওয়া নয়। বরং দেশবাসী না-ভোট দিলে গ্রিকদের জন্য আরও সুবিধাজনক শর্ত নিয়ে আলোচনার রাস্তা খুলে যাবে।
ব্যুরো: গ্রিসে ঋণসঙ্কটের জেরে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তার মাঝেও অনড় প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সি সিপ্রাস। গণভোটে ঋণদাতাদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে ফের আর্জি জানিয়েছেন তিনি। বুধবার থেকে মুখে কুলুপ এঁটেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ তিন ঋণদাতা সংস্থাও। গণভোটের ফলাফল দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করবে বলে জানিয়েছে EU। সিপ্রাসের অবশ্য দাবি , না-ভোট মানেই ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কছিন্ন হওয়া নয়। বরং দেশবাসী না-ভোট দিলে গ্রিকদের জন্য আরও সুবিধাজনক শর্ত নিয়ে আলোচনার রাস্তা খুলে যাবে।
ক্রমশ ভয়াবহ আকার নিচ্ছে গ্রিসের আর্থিক সঙ্কট। বিশ্বব্যাঙ্কের ঋণ ফেরত দেওয়ার আজই শেষ দিন। নগদের অভাবে মূলধন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সোমবার থেকেই দেশের সব ব্যাঙ্ক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যালেক্সি সিপরাসের সরকার।
ব্রাসেলসের আলোচনায় এখনও গ্রিসের সঙ্কট মেটানোর কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। তার উপরে IMF, ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক এবং অন্য ঋণদাতা সংস্থাগুলির শর্ত মানা হবে কিনা তা জানতে গণভোটের ডাকা দিয়েছেন সিপ্রাস। সিপ্রাস নিজে অবশ্য এই গণভোটে 'না'-এর পক্ষে। পাঁচই জুলাই গণভোট হওয়ার কথা। কিন্তু এই গণভোটের ডাক ভাল চোখে দেখছে না ঋণদাতারা। ফলে সঙ্কট আরও ঘণীভূত হয়েছে। গ্রিস সঙ্কটের আশঙ্কা মুম্বইয়ে শেয়ার বাজারেও। ডলারের তুলনায় ক্রমশ কমছে টাকার দাম।