গুগলের ডুডলে নিমো ম্যাজিক
গুগল ডুডলের ম্যাজিকে এবার উইনসর জেনিক ম্যাক। প্রবাদ প্রতিম এই কার্টুনিস্টের বিখ্যাত চরিত্র লিটল নিমো এবারে গুগল হোম পেজের ইন্টারকটিভ ডুডলের বিষয়। জেনিক ম্যাকের ``লিটল নিমো ইন সামবারল্যান্ড`` কমিক স্ট্রিপটির মজাদার `ডুডলিং`এ ইতিমধ্যেই মজেছে সাইবার দুনিয়া। প্রসঙ্গত, ডুডলিং-এ গোটা একটা কমিক স্ট্রিপ এই প্রথম।
গুগল ডুডলের ম্যাজিকে এবার উইনসর জেনিক ম্যাক। প্রবাদ প্রতিম এই কার্টুনিস্টের বিখ্যাত চরিত্র লিটল নিমো এবারে গুগল হোম পেজের ইন্টারকটিভ ডুডলের বিষয়। জেনিক ম্যাকের ``লিটল নিমো ইন সামবারল্যান্ড`` কমিক স্ট্রিপটির মজাদার `ডুডলিং`এ ইতিমধ্যেই মজেছে সাইবার দুনিয়া। প্রসঙ্গত, ডুডলিং-এ গোটা একটা কমিক স্ট্রিপ এই প্রথম।
১৯০৫ সালে নিউ ইয়র্ক হ্যারল্ডে প্রথম দেখা মেলে নিমোর। কমিকসের ইতিহাসের একেবারে প্রথম দিকের হিরো নিমো। তার মজার কীর্তি সেই সময় নিউ ইয়র্ক হ্যারল্ডের বিক্রি বাড়িয়ে দিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। কিন্তু সময়ের ফেরে বিস্মৃতির আড়ালে চলে গিয়েছিলেন জেনিক ম্যাক ও তাঁর সৃষ্টিরা। গুগলের হাত ধরে আবার `নিউ জেনেরেশন`এর সামনে উপস্থিত নিমো এন্ড কোং।
এতদিন পর্যন্ত গুগলের ডুডলে ছোট্ট ছোট্ট কাহিনী ফুটে উঠছিল। এই বার প্রথম গোটা একটা গল্প। এই ডুডলিং-এর প্রথমটাই শুরু হয়েছে নিমোর স্বপ্ন দিয়ে। ডুডলটার ডান দিকে ছোট্ট একটা ট্যাব আছে। যেটাকে পর্যায়ক্রমে ক্লিক করে গেলে চোখের সামনে খুলে যাবে নিমোর মজার কান্ডকারখানা। গল্পের শেষে দর্শককের সামনে একটা সার্চ অপশন আসবে যেটা সরাসরি নিয়ে যাবে নিমোর স্রষ্টা জেনিক ম্যাককে নিয়ে তথ্য সম্বিলিত একটা পাতায়।
স্বপ্নের মধ্যে বিছানা থেকে ঝুপ ঝাপ পড়তে পড়তে নিমো পৌঁছে যায় গুগল ল্যান্ডে। যেখান সে রাজকন্যে ক্যামিলিকে বীরের মতন উদ্ধার করে। তারপর উদ্ধার কার্য সেরে আবার এসে পৌঁছায় নিজের ছোট্ট বিছানায়।
কার্টুন দুনিয়ায় জেনিক ম্যাক কিংবদন্তি স্বরূপ। সেই রকম কোন প্রথাগত `ট্রেনিং`এর ধার ধারেননি তিনি। কিন্তু তাঁর কমিক স্ট্রিপে রঙের ব্যাবহার, চরিত্রের গঠন সত্যি অনন্য। তাঁর স্টাইল পরবর্তী প্রজন্মের কার্টুনিস্টদের ভীষণ ভাবেই প্রভাবিত করেছিল।