শীত দৈত্য আরও হিংস্র মার্কিন মুলুকে, সতর্কতা জারি প্রশাসনের
প্রবল শৈত প্রবাহে বিপর্যস্ত আমেরিকা। তুষারপাতের কারণে দুর্ঘটনায় দক্ষিণ-পূর্ব কানসাসে দু জনের মৃত্যু হয়েছে। রাস্তায় জমে রয়েছে প্রায় সাত ইঞ্চি বরফের আস্তরণ। ফলে বাড়ছে দুর্ঘটনা। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে সেবিষয়ে কোনও আশ্বাসই দিতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নামানো হয়েছে সেনা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের।
প্রবল শৈত প্রবাহে বিপর্যস্ত আমেরিকা। তুষারপাতের কারণে দুর্ঘটনায় দক্ষিণ-পূর্ব কানসাসে দু জনের মৃত্যু হয়েছে। রাস্তায় জমে রয়েছে প্রায় সাত ইঞ্চি বরফের আস্তরণ। ফলে বাড়ছে দুর্ঘটনা। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে সেবিষয়ে কোনও আশ্বাসই দিতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নামানো হয়েছে সেনা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের।
চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই তুষার ঝড়ের কবলে পড়েছিল আমেরিকা। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ফের তুষার ঝড়, সঙ্গে কনকনে ঠাণ্ডা। যার জেরে রীতিমত কাঁপছে আমেরিকা। প্রবল শৈত্য প্রবাহের কারণে মধ্য ও পশ্চিম আমেরিকা কার্যত বিপর্যস্ত। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কানসাসের। গোটা রাজ্যে ডিজাস্টার এমারজেন্সি ঘোষণা করেছেন কানসাসের গভর্নর। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে রাস্তার ওপর জমে রয়েছে প্রায় সাত ইঞ্চি পুরু বরফের আস্তরণ। বরফের চাদরে ঢাকা পড়েছে পেনিস্লেভিয়া, নিউ ইয়র্ক, নিউ ইংল্যান্ডের বিস্তীর্ণ এলাকা। বিপর্যস্ত ব্রিটেনও। তুষার ঝড়ের সঙ্গেই শুরু হয়েছে প্রবল বৃষ্টিপাত। যার ফলে উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। সমস্যায় পড়েছেন উপকূলবর্তী এলাকার মানুষ। বন্ধ রাখা হয়েছে বহু স্কুল । খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিভিন্ন জায়গায় সতর্কতা জারি করেছে মার্কিন প্রশাসন। ঠান্ডা হাওয়ার দাপটে বহু জায়গায় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নীচে নেমে গিয়েছে। রাস্তা বরফে ঢাকা থাকায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। বরফে আটকে গিয়েছে গাড়ি। উপড়ে পড়েছে গাছ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা এক যোগে কাজ করছেন।