এক মহিলাকে মারধরের অভিযোগ উঠল কাউন্সিলর আর তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে
অপরাধ বলতে কাউন্সিলরের বাইকের সঙ্গে ভ্যানের ধাক্কা। আর তার জেরেই এক মহিলাকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল কাউন্সিলর আর তার অনুগামীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর চব্বিশ পরগনার হাবড়ায়। আক্রান্ত মহিলা ছেলের জন্য জামাকাপড় কিনে সস্ত্রীক বাড়ি ফিরছিলেন অনুপম সাহা। সঙ্গে ছিলেন শ্যালিকা শাশ্বতী ঘোষ। ফিরছিলেন মোটর চালিত ভ্যানে। আচমকা ব্রেক কষে ভ্যানটি। আহত হন স্ত্রী, বছর আড়াইএর ছেলে। ছেলের লাগলে কার মাথার আর ঠিক থাকে। রেগে গিয়ে চালককে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এমন হল। চালক জানান সামনের বাইকের জন্য।
ওয়েব ডেস্ক: অপরাধ বলতে কাউন্সিলরের বাইকের সঙ্গে ভ্যানের ধাক্কা। আর তার জেরেই এক মহিলাকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল কাউন্সিলর আর তার অনুগামীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর চব্বিশ পরগনার হাবড়ায়। আক্রান্ত মহিলা ছেলের জন্য জামাকাপড় কিনে সস্ত্রীক বাড়ি ফিরছিলেন অনুপম সাহা। সঙ্গে ছিলেন শ্যালিকা শাশ্বতী ঘোষ। ফিরছিলেন মোটর চালিত ভ্যানে। আচমকা ব্রেক কষে ভ্যানটি। আহত হন স্ত্রী, বছর আড়াইএর ছেলে। ছেলের লাগলে কার মাথার আর ঠিক থাকে। রেগে গিয়ে চালককে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এমন হল। চালক জানান সামনের বাইকের জন্য।
আরও পড়ুন পলিটেকনিক কলেজ ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে রহস্য
সামনের বাইকে ছিলেন এগারো নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গৌতম বিশ্বাস। তাঁর সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় অনুপমের। সাধারণ একজন মানুষের এত স্পর্ধা দেখে কাউন্সিলরের সমর্থকরা তাঁর ওপর চড়াও হয়। জামাইবাবু অনুপম সাহাকে বাঁচাতে এসে মার খান শাশ্বতী ঘোষ। মেরে তাঁর নাক, মুখ ফাটিয়ে দেওয়া হয়। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কাউন্সিলর গৌতম বিশ্বাস। রক্তাক্ত শাশ্বতী ঘোষকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুন নাবালিকা বিবাহের চেষ্টায় ধরা পড়ে জামাই বাবাজির ঠিকানা এখন শ্রীঘর!